বঙ্গবন্ধুকে রাজনীতির মহাকবি বলার কারণঃ
মহাকাব্য হচ্ছে দীর্ঘ ও বিস্তৃত কবিতা। সাধারণত দেশ বা সংস্কৃতির বীরত্ব গাঁথা এবং ঘটনাক্রমের বিস্তৃত বিবরণ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরা মহাকাব্যে। যিনি মহাকাব্য রচনা করেন তাঁকে বলা হয় মহাকবি।
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থান এবং রাজনীতির নানান চড়াই-উৎরাই পার হয়ে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত হয়। এটা একটা মহাকাব্যিক আখ্যান। আর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যেহেতু এই রাজনৈতিক মহাকাব্যের সৃষ্টি হয়েছে, তাই বঙ্গবন্ধুকে রাজনীতির মহাকবি বলা হয়।
আরো পড়ুুন:
- বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নোত্তর
- বাংলা ব্যাকরণ
- বাংলাদেশের সংবিধান
- কে কাকে শপথ পড়ান ??
- বিখ্যাত সাহিত্যিকদের প্রথম গ্রন্থ
- নদী সংশ্লিষ্ট স্থাপনা
- বাংলাদেশ সংবিধান বিস্তারিত
- জাতিসংঘের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
- পদার্থ বিজ্ঞানের ১৪০ টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর
- বাংলা ব্যাকরণের গুরুত্বপূর্ণ ১০০টি প্রশ্ন
- আন্তর্জাতিক নদ নদী বিষয়ক তথ্য
- শুদ্ধ বানান
- বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি
- বৃত্ত সম্পর্কিত কিছু ধারণা