পদার্থ বিজ্ঞানের ১৪০ টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর

০১। পদার্থের ক্ষুদ্রতমা কণা – অণু ।
০২। পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা – ইলেকট্রোন, প্রোটন ও নিউট্রন ।
০৩। ০০ সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের গতি – ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড ।
০৪। পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও পারমাণবিক সংখ্যা – পরস্পর সমান ।
০৫। পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার বস্তুর আকর্ষণ বলকে বলে – অভিকর্ষ বল ।

০৬। বরফ গলনের সুপ্ত তাপ – ৮০ ক্যালরি ।
০৭। তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে – আলফা, বিটা ও গামা কনিকা ।
০৮। সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ লাল দেখায় – লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে ।
০৯। সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি – সৌর রশ্মি।
১০। পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা ছিটকিয়ে পড়ি না – মধ্যাকর্ষণের জন্য ।

এখনো amarStudy অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ডাউনলোড না করে থাকলে গুগল প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপটি ইন্সটল করতে এখানে যানঃ Download Now. অ্যাপটি বিসিএস’সহ প্রায় সব রকমের চাকুরির প্রস্তুতির সহায়ক।

১১। প্রেসার কুকারে রান্না তারাতারি হওয়ার কারন – উচ্চ চাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় ।
১২। চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় – কালো রংয়ের কাপে (কাল রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)।
১৩। চা দেরীতে ঠান্ডা হয় – সাদা রংয়ের কাপে (সাদা রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা কম)।
১৪। ৪ ডিগ্রি সে: তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব – সর্বোচ্চ ।
১৫। শব্দের গতি সবচেয়ে কম – বায়বীয় মাধ্যমে ।

১৬। তিনটি মূখ্য বর্ণ – লাল, সবুজ ও নীল ।
১৭। শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি – কঠিন মাধ্যমে।
১৮। ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম প্লুটোনিয়াম হল – তেজস্ক্রিয় পদার্থ ।
১৯। রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম এবং লোহা বা ইস্পাতের স্থিতিস্থাপকতা বেশি ।
২০। উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক আবিষ্কার করে ধনী হয়েছিলেন – আলফ্রেড নোবেল ।

২১। ডিজিটাল ফোনের প্রধান বৈশিষ্ঠ – ডিজিটাল সিগনাল ডেটাবেজ ।
২২। পানি বরফে পরিণত হলে – আয়তনে বাড়ে ।
২৩। তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলে – গ্রীনহাউজ ইফেক্ট।
২৪। পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি করাকে লে – ফিশন বিক্রিয়া ।
২৫। বায়ু এক প্রকার – মিশ্র পদার্থ ।

২৬। লোহার উপর দস্তার প্রলেপ দেয়াকে বলে – গ্যালভানাইজিং ।
২৭। আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে – মরিচিকায় ।
২৮। পীট কয়লা – ভিজা ও নরম ।
২৯। পানি কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় থাকতে পারে ।
৩০। বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট তৈরী – টাংস্টেন দিয়ে ।

৩১। CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ধ্বংস করে – ওজন স্তর ।
৩২। ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে দেখার জন্য ব্যবহৃত হয় – পেরিস্কোপ ।
৩৩। শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে চলে – সুপারসনিক বিমান ।
৩৪। সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক – তামা ।
৩৫। ডিনামাইট আবিস্কার করেন – আলফ্রেড নোবেল ।

৩৬। পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর হিসেবে ব্যবহৃত হয় – গ্রাফাইট ।
৩৭। ব্যাটারি হতে পাওয়া যায় – ডিসি কারেন্ট ।
৩৮। বায়ুতে বা শুণ্য স্থানে শব্দের গতি – ৩x১০১০ সে. মি. ।
৩৯। কাঁচা লোহা, ইস্পাত ও কোবাল্ট – চুম্বক পদার্থ ।
৪০। আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ ঘটে – দর্পনে ।

৪১। স্টিফেন হকিন্স একজন – পদার্থবিদ ।
৪২। পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি – জীবাস্ম জালানি ।
৪৩। জীব-জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি – অতি বেগুণী রশ্মি ।
৪৪। পারমানবিক ওজন = প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন।
৪৫। তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও এর আবিস্কারক – হেনরী বেকুইরেল ।

৪৬। রেডিয়াম আবিস্কার করেন – মাদাম কুরি ।
৪৭। পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় – ফিশন পদ্ধতিতে।
৪৮। হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয় – ফিউশন পদ্ধতিতে ।
৪৯। এক্সরে এর একক – রনজেন ।
৫০। প্লবতা সূত্র আবিস্কার করেন – আর্কিমিডিস ।

৫১। দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন – গ্যালিলিও।
৫২। গতির সূত্র আবিস্কার করেন – নিউটন ।
৫৩। আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার করেন –  আলবার্ট আইনস্টাইন ।
৫৪। এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল এবং পরম গতিশীল বলে কিছু নেই ।
৫৫। লব্ধ রাশি – বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ প্রভৃতি ।

৫৬। ভেক্টর রাশি – সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল, তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক ইত্যাদি ।
৫৭। স্কেলার রাশি – দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি, কাজ, তড়িৎ বিভব, সময়, তাপমাত্রা ইত্যাদি ।
৫৮। পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল – এস. আই. S. I. ।
৫৯। ভর হচ্ছে পদার্থের – জড়তার পরিমাণ।
৬০। মৌলিক রাশিগুলো হলো – দৈর্ঘ, ভর, সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ।

৬১। পৃথিবীর মুক্তিবেগ – ১১.২ কি.মি./সে. ।
৬২। নিউটনের বিখ্যাত বই – “ন্যচারাল ফিলোসোফিয়া প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা” ।
৬৩। বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় – কিলোওয়াট / ঘন্টা kw/h ।
৬৪। ১ অশ্ব শক্তি (H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা ৫৫০ ফুট – পাউন্ডাল শক্তি ।
৬৫। মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – মহাকর্ষ বল ।

৬৬। পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – অভিকর্ষ বল ।
৬৭। অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান – পৃথিবীর কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে সবচেয়ে কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী ।
৬৮। চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।
৬৯। নিউটনের গতি সূত্র – তিনটি ।
৭০। মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ – ৫.১ কি.মি./সে. ।

৭১। গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
৭২। ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী স্থিতিস্থাপক – ইস্পাত ।
৭৩। শুন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ – শুন্য ।
৭৪। পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো – অনুপ্রস্থ বা আড় তরঙ্গ ।
৭৫। শব্দ তর তরঙ্গ হলো – অনুদৈর্ঘ বা লাম্বিক তরঙ্গ ।

৭৬। পানিতে ঢিল ছুড়লে চলমান যে তরঙ্গের সৃষ্ঠি হয় – অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ।
৭৭। টানা তারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
৭৮। শব্দ সঞ্চালনের জন্য প্রয়োজন – জড় মাধ্যমের ।
৭৯। বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় – শব্দ ।
৮০। স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে শব্দের দ্রুতি – ৩৩২ মি./সে. ।

৮১। বাদুড় চলাচলের সময় কি প্রয়োগ করে – প্রতিধ্বনি ।
৮২। স্বাভাবিক অবস্থায় লোহায় শব্দের দ্রুতি – ৫২২১ মি./সে. ।
৮৩। শব্দের বেগের উপর প্রভাব আছে – তাপ, আদ্রতা ও বায়ু প্রবাহ ।
৮৪। শ্রাব্যতার সীমা – ২০-২০০০০ Hz।
৮৫। ইনফ্রাসোনিক বা শব্দোত্তর বা অশ্রুতি শব্দ – ২০ Hz ।

৮৬। আল্ট্রাসোনিক বা শব্দোত্তর শব্দ – ২০০০০ Hz এর বেশী ।
৮৭। প্রতিধ্বনি শোনার জন্য সময়ের প্রয়োজন – ০.১ সে. ।
৮৮। প্রতিধ্বনি শোনার জন্য প্রতিফলক ও উৎসের মধ্যে নুন্যতম দূরত্ব – ১৬.৬ মিটার ।
৮৯। কোন শব্দ মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ করলে বধির হয় – ১০৫ ডেসিবেলের উপর সৃষ্ঠ শব্দ ।
৯০। স্বাভাবিক অবস্থায় পানিতে শব্দের দ্রুতি – ১৪৫০ মি./সে. ।

৯১। তাপ এক প্রকার – শক্তি ।
৯২। পানির স্বাভাবিক স্ফুটনাংক স্বাভাবিক চাপে -১০০০ সেলসিয়াস ।
৯৩। প্রেসার কুকারের মূলনীতি – চাপে পানি বেশী তাপমাত্রায় ফুটে ।
৯৪। ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম – ডাই-ক্লোরো ডাই ফ্লোরো মিথেন ।
৯৫। বস্তুর তাপ শোষণ ক্ষমতা নির্ভর করে – রঙের উপর ।

৯৬। শীতকালে রঙিন কাপড় আরামদায়ক ।
৯৭। গরমকালে সাদা কাপড় আরামদায়ক ।
৯৮। পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয় – ১৮৮৬ ইং সালে ।
৯৯। ভূ-পৃষ্ঠ হতে যত উপরে উঠা যায় তত কমে – স্ফুটনাংক ।
১০০। ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেলে সমান তাপমাত্রা নির্দেশ করে – (- ৪০০ ) তাপমাত্রায় ।

১০১। স্বাভাবিক অবস্থায় একজন মানুষের উপর প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে বায়ুর চাপ – ১৫ পাউন্ড ।
১০২। ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারে দাগ কাটা থাকে – (৯০০ -১১০০) F ।
১০৩। বিক্ষেপণ কম – লাল আলোর ।
১০৪। আলো এক প্রকার – শক্তি ।
১০৫। আলোক মাধ্যম – তিনটি , ১) স্বচ্ছ, ২) ঈষদ স্বচ্ছ ও ৩) অস্বচ্ছ ।

১০৬। প্রতিফলনের সূত্র – দুইটি ।
১০৭। প্রতিসরণের সূত্র – দুইটি ।
১০৮। পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের শর্ত – দুটি ।
১০৯। সাদা আলো সাতটি বর্ণের সমাহার ।
১১০। লেন্স দুই প্রকার ১) অপসারী, ২) অভিসারী।

১১১। দৃষ্টির ত্রুটি মোট চারটি – ১) হ্রস্ব দৃষ্টি, ২) দীর্ঘ দৃষ্টি, ৩) বার্ধক্য দৃষ্টি ও ৪) বিষম দৃষ্টি বা নকুলা ।
১১২। তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি – লাল আলোর ।
১১৩। তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কম – বেগুনী আলোর ।
১১৪। থার্মোমিটারে পারদ ব্যবহারের কারণ – অল্প তাপে আয়তন বৃদ্ধি পায় ।
১১৫। বস্তুর বর্ণ পদার্থের কোন ধর্ম নয়, এটি আলোকের একটি ধর্ম ।

১১৬। নীল কাচের মধ্য দিয়ে হলুদ ফুল – কালো দেখায় ।
১১৭। সূর্য রশ্মি শরীরে পড়লে – ভিটামিন ডি তৈরী হয় ।
১১৮। নীল কাচের মধ্য দিয়ে সাদা ফুল – নীল দেখায় ।
১১৯। লাল ফুলকে সবুজ আলোয় – কালো দেখায়।
১২০। লাল আলোতে গাছের পাতা – কালো দেখায় ।

১২১। সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ – গামা রশ্মি ।
১২২। সবচেয়ে বড় তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ – বেগুণী রশ্মি ।
১২৩। শরীরের ত্বকে ভিটামিন তৈরীতে সাহায্য করে – পরিমিত অতিবেগুণী রশ্মি ।
১২৪। তড়িৎ দুই প্রকার – ১) স্থির তড়িৎ ও ২) চল তড়িৎ ।
১২৫। যে সকল বস্তুর আকর্ষণ ও দিকনির্দশক ধর্ম আছে – চম্বুক পদার্থ ।

১২৬। চৌম্বকের চুম্বকত্ব একটি – ভৌত ধর্ম ।
১২৭। চৌম্বকের প্রকারভেদ – ১) প্রাকৃতিক চৌম্বক, ২) কৃত্রিম চৌম্বক ও ৩) তড়িৎ চৌম্বক ।
১২৮। চৌম্বক পদার্থ – টিন, আয়রণ, কপার, কোবাল্ট, নিকেল ইত্যাদি।
১২৯। চৌম্বক পদার্থের প্রকারভেদ – ১) ডায়া চৌম্বক, ২) প্যারা চৌম্বক ও ৩) ফেরো চৌম্বক।
১৩০। মেরু অঞ্চলে চৌম্বকের আকর্ষণ – সবচেয়ে বেশী ।

১৩১। পৃথিবীর চৌম্বক উত্তর মেরু আসলে – পৃথিবীর ভৌগলিক দক্ষিণ ।
১৩২। আমাদের দর্শনাভূতির স্থায়িত্বকাল – ০.১ সেকেন্ড ।
১৩৩। চল তড়িৎ দুই প্রকার – ১) এ. সি. তড়িৎ ২) ডি. সি. তড়িৎ ।
১৩৪। আমদের দেশে তড়িৎ প্রবাহ সেকেন্ডে দিক পরিবর্তন করে – ৫০ বার ।
১৩৫। ডি. সি. প্রবাহ পাওয়া যায় – ব্যাটারি থেকে ।

১৩৬। ক্যামেরার লেন্সের পেছনের পর্দায় আস্তরণ দেয়া হয় – সিজিয়াম দিয়ে
১৩৭। মাধ্যম তিন প্রকার – ১) পরিবাহী, ২) অর্ধপরিবাহী, ৩) অন্তরক বা অপরিবাহী।
১৩৮। রাডার (Radar) হলো – Radio Detection and Ranging ।

১৩৯। অপটিক্যাল ফাইবারে ডাটা পাস এর কাজে ব্যবহৃত হয় – পূর্ণঅভ্যন্তরীণ প্রতিফলন।
১৪০। ইলেকট্রনিক্স এর যাত্রা শুর – ট্রানজিস্টরেগ আবিস্করের সময়।

আরো পড়ুুন:

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You're currently offline !!

error: Content is protected !!