নবম দশম শ্রেণি ভূগোল ও পরিবেশ – দশম অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের ভৌগোলিক রিবরণ :
০১। বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে – ক র্কটক্রান্তি রেখা।
০২। বাংলাদেশ ২০⁰ ৩৪′ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬⁰ ৩৮’ উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে অবস্থিত।
০৩। বাংলাদেশ ৮৮⁰ ০১′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯২⁰ ৪১′ পূর্ব দ্রাঘিমারেখার মধ্যে অবস্থিত। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
০৪। ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই ভারতের সাথে ছিটমহল বিনিময়ের ফলে এদেশের সাথে ১০,০৪১ একর জমি যোগ হয়।
০৫। বাংলাদেশের টেরিটোরিয়াল বা রাজনৈতিক সমুদ্রসীম – ১২ নটিক্যাল মাইল।
০৬। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা বা Exclusive Economic Zone – ২০০ নটিক্যাল মাইল। [৩৭ তম বিসিএস]
০৭। বাংলাদেশের উপকূলীয় ভূখণ্ড সমুদ্রে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল পর্য্ন্ত যার ভৌগোলিক নাম মহীসোপান।
০৮। বাংলাদেশের সর্বমোট সীমারেখা—৪৭১১ কি.মি।
০৯। বাংলাদেশ-ভারতের সীমারেখা—৩৭১৫ কি.মি। (বিজিবি)’র তথ্য মতে, ৪১৫৬ কিলোমিটার। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
১০। বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সীমারেখা—২৮০ কি.মি.।(বিজিবি)’র তথ্য মতে, ২৭১ কিলোমিটার।
১১। ভূপ্রকৃতির ভিক্তিতে বাংলাদেশকে – ৩ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
১২। টারশিয়ারি যুগের পাহাড় সমূহকে –২ ভাগে ভাগ করা যায়।
১৩। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বের পাহাড়গুলোর গড় উচ্চতা – ৬১০ মিটার।
১৪। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ –তাজিনডং(বিজয়) উচ্চতা ১২৩১ মিটার। এটি বান্দরবনে অবস্থিত।
১৫। বাংলাদেশের প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ –২৫০০০ বছরের পুরোনো।
১৬। বরেন্দ্রভূমি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। মাটি ধূসর ও লাল। আয়তন ৯৩২০ বর্গ কি. মি.।
১৭। বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমির আয়তন —১, ২৪, ২৬৬ বর্গ কি. মি.।
১৮। বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমিকে — ৫ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
১৯। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু জায়গা – দিনাজপুর। উচ্চতা-৩৭.৫০ মিটার।
২০। বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা প্রায় –৭০০ টি।
২১। বাংলাদেশের নদীসমূহের মোট দৈর্ঘ্য হলো প্রায় —২২,১৫৫ কিলোমিটার।
২২। পদ্মা নদীর উৎপত্তি হয়েছে –হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে।
২৩। পদ্মা নদী যমুনা নদীরসাথে মিলিত হয়েছে – দৌলতদিয়ার কছে।
২৪। পদ্মা ও মেঘনা নদী মিলিত হয়েছে – চাঁদপুরে।
২৫। পদ্মার প্রধান শাখানদী হলো—কুমার(ariyal theke ber hoyeche), মাথাভাঙ্গা, গড়াই, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ ইত্যাদি।
২৬। পদ্মার উপনদী হলো—পুনর্ভবা, নাগর, পাগলা, কুলিক, ট্যাংগন, মহানন্দা ইত্যাদি।
২৭। ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি হয়েছে—হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবর হতে।
২৮। ব্রহ্মপুত্র নদের শাখানদী হলো—বংশী ও শীতালক্ষা।
২৯। ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান উপনদী হলো—তিস্তা ও ধরলা।
ভূগোল ও পরিবেশ | ৩০। ময়মনসিংহ জেলার দেওয়ানগঞ্জের কাছে ব্রহ্মপুত্রের শাখা যমুনা নদী নামে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়। ১৭৮৭ সালে।
৩১। যমুনার প্রধান উপনদী হলো – করতোয়া ও আত্রাই।
৩২। যমুনার শাখানদী হলো –ধলেশ্বরী। আবার ধলেশ্বরী নদীর শাখানদী হলো—বুড়িগঙ্গা।
৩৩। বাংলাদেশের বৃহত্তম, প্রশস্ততম ও দীর্ঘতম নদী মেঘনা।
৩৪। মেঘনার উপনদী হলো—মনু, বাউলাউ, তিতাস, গোমতী।
৩৫। আসাসের বরাক নদী সুরমা ও কুশিয়ারা নামে বাংলাদেশের সিলেট জেলায় পরবেশ করেছে।
৩৬। কর্ণফুলী নদী আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
৩৭। কর্ণফুলীর প্রধান উপনদী হলো—কাসালং, হালদা ও বোয়ালখালী।
৩৮। বাংলাদেশের উষ্ণতম মাস — এপ্রিল।
৩৯। বাংলাদেশের গড় তাপমাত্রা –২৬.০১⁰ সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ২০৩ সেন্টিমিটর।
৪০। ইষ্ণতম স্থান- লালপুর, নাটোর [৩৬ ৩ম বিসিএস]
৪১। শীতলতম স্থান- শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
৪২। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত- লালাখাল, জৈন্তাপুর, সিলেট
৪৩। সর্বনিম্ম বৃষ্টিপাত- লালপুর, নাটোর
৪৪। মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য—৩৩০ কি.মি।
৪৫। বাংলাদেশের চিরযৌবনা নদী –মেঘনা।
নবম দশম শ্রেণি ভূগোল ও পরিবেশ – চতুর্দশ অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ :
০১। বাংলাদেশে দুর্যোগের কারণ—ভৌগোলিক অবস্থান।
০২। পার্বত্য এলাকায় দেখা দেয়—আকস্মিক বন্যা।
০৩। জোয়ার-ভাটা জনিত বন্যার পানির উচ্চতা—৩-৬ মিটার।
০৪। বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা—৭০০ টি।
০৫। ভারতে উৎপত্তি এরকম বাংলাদেশী নদী—৫৪ টি।
০৬। প্রধান তিনটি নদী দ্বারা মোট অববাহিত এলাকা—১৫,৫৪,০০০ বর্গ কি. মি।
০৭। বাংলাদেশের খরা প্রবণ এলাকা – উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
০৮। ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়—স্থান অনুসারে।
০৯। এদেশে নদী ভাঙন দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত লোকের সংখ্যা—১.৫ মিলিয়ন।
১০। ভূমিকম্পের তীব্রত সম্পর্কে জানা যায়—রিখটার স্কেল দিয়ে।
১১। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল—উত্তর-উত্তর পূর্বাঞ্চল।
১২। ভূমিকম্পের সাথে—সুনামির আশংকা থাকে।
১৩। ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পের সাথে –সুনামি হয়।
১৪। সুনামির কারণ—সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প। [৩৬ তম বিসিএস]
১৫। বাংলাদেশের দুর্যোগ প্রস্তুত কেন্দ্রের অপর নাম—বিডিপিসি।
১৬। স্পারসো আবহাওয়া অধিদপ্তরকে সাহায্য করে—ভূ-উপগ্রহের মাধ্যমে।
ভূগোল ও পরিবেশ | ১৭। স্পারসো গবেষণা করে—মহাকাশ।
১৮। দূর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য –৩ টি।
১৯। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন পাশ হয়—২০১২ সালে।
২০। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা জারি করা হয়—১৯ জানুয়ারি ২০১৫ সালে।
২১। এ নীতিমালা অনুযায়ী সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—১১টি।
২২। এ নীতিমালা অনুযায়ী নদী বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—৪টি ।
এইচএসসি ভূগোল ১ম পত্র – চতুর্থ অধ্যায়ঃ বায়ুমণ্ডল ও বায়ু দূষণ:
০১। নাইট্রোজেন –৭৮.০৮%
০২। অক্সিজেন –২০.৯৪%
০৩। আরগন—০.৯৪%
০৪। কার্বন-ডাই-অক্সাইড—০.০৩%
০৫। নিয়ন—০.০০১৮%
০৬। হিলিয়াম –০.০০০৫%
০৭। ওজন–০.০০০৫%
০৮। মিথেন—০.০০০০২%
০৯। হাইড্রোজেন—০.০০০০৫%
১০। জেনন—০.০০০০৯%
১১ বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতার হ্রাস-বৃদ্ধির দিকে লক্ষ রেখ বায়ুমণ্ডলকে – পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-ক. ট্রপোস্ফিয়ার খ. স্ট্রাটোস্ফিয়ার গ. থার্মোস্ফিয়ার ঘ. এক্সোস্ফিয়ার ঙ. ম্যাগনেটোস্ফিয়ার।
১৩। ট্রপোস্ফিয়ার ভূপৃষ্ঠের সংলগ্নে অবস্থিত। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৮ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে এটি।
১৪। ট্রপোস্ফিয়ার মানুষের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় স্থর।
১৫। ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্ব সীমায় অবস্থিত সরুস্থরকে ট্রপোপজ বলে। এখান থেকে বিমান চলাচল করে।
১৬। স্ট্রাটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের দ্বিতীয় স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপরের দিকে ৮০ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে।
১৭। থার্মোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের তৃতীয় স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপরের দিকে ৬৪০ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে।
১৮। এক্সোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের চতুর্থ স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে ৬৪০ কি. মি. এর ঊর্ধ্বে অর্থাৎ থার্মোস্ফিয়ারের উপরে।
১৯। ম্যাগনেটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের পঞ্চম স্থর। এই স্থরটি হলো চৌম্বকীয় স্থর। যা সর্বশেষে অবস্থিত।
২০। তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গত সূক্ষ ধূলিকণা – ক্যান্সার রোগ সৃষ্ঠি করে।
২১। কার্বন মনোক্সাইড উদ্ভিদের নাইট্রোজেন সংবন্ধন প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটায়।
২২। সালফার-ডাই-অক্সাইড বায়েুতে বেশি হলে গাছের পাতা শুকিয়ে যায়।
২৩। নাইট্রোজেনের অক্সাইড ও ক্লোরোইড ফসল উৎপাদন হ্রাস করে।
২৪। যানবাহন থেকে নির্গত গ্যাসীয় পদার্থের মধ্যে কার্বন-ডাই-অক্সাইড প্রধান।
২৫। সমুদ্র সমতল থেকে বায়ুমণ্ডলের ঊর্ধসীমা – ১০, ০০০ কি. মি.।
২৬। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে — ওজন গ্যাস।
২৭। ওজোনস্থরকে ধ্বংস করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড।
২৮। গ্লোবল ওয়ার্মিং এ মুখ্য ভূমিকা পালন করে — CO2
ভূগোল ও পরিবেশ | ২৯। সবচেয়ে কম দূষণ সৃষ্টিকারী জ্বালানি হলো—প্রাকৃতিক গ্যাস।
৩০। বায়ুদূষণ প্রতিরোধে সরকার ‘পরিবেশ সংরক্ষণ আইন’ তৈরি করেছেন — ১৯৯৫ সালে।
৩১। ওজোনস্থর বিনষ্টকারী পদার্থগুলোর নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বাক্ষরিত প্রোটোকল—ধরিত্রী সম্মেলন-১৯৯২।
৩২। Hazard বা আপদ বলতে কোনো এক আকস্মিক ও চরম প্রাকৃতিক সৃষ্ট ঘটনাকে বোঝায়।
৩৩। বায়ুদূষণ অন্যতম প্রাকৃতিক Hazard বা আপদ যার ফলে বিশ্বময় উষ্ণায়নের সৃষ্টি হচ্ছে।
৩৪।বায়ু দূষনের ফলে ক্যান্সার, নিউমোনিয়া, জন্ডিস সহ নানান রোগ হচ্ছে।
৩৫। ডিজেল পোড়ালে তৈরি হয়—সালফার ডাই অক্সাইড।
৩৬। পেট্রোল, অকটেন ও সিএনজি পোড়ালে তৈরি হয়—কার্বন ডাই অক্সাইড।
এইচএসসি ভূগোল ১ ম পত্র – অষ্টম অধ্যায়ঃ সমুদ্রস্রোত ও জোয়ার-ভাটা :
০১। জোয়ার ভাটার স্থিতিকাল—৬ ঘণ্টা।
০২। কেনো একটি স্থানে প্রতিদিন জোয়ার ভাটা হয়—দুইবার।
০৩। পৃথিবীর উপর সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ –চাঁদের ।
০৪। সূর্যেরকিরণ সমুদ্র তলশে প্রবেশ করতে পারে—২১০ মিটার।
০৫। চাঁদ ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে শক্তিশালী মুখ্য জোয়ার হয়—অমাবস্যায়।
০৬। চাঁদ ও সূর্যের জোয়ার উৎপন্ন করার ক্ষমতার অনুপাত—চাঁদ : সূর্য = ১১ : ৫।
০৭। চাঁদের আকর্ষণ শক্তির কার্যকারিতা সবচেয়ে বেশি—জলভাগে।
০৮। অষ্টমী তিথিতে সংঘটিত হয়—মরা কটাল।
০৯। প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় –চাঁদ ও পৃথিবীর আকর্ষণে।
১০। একই স্থানে প্রতিদিন জোয়ার ভাটা হয়—৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর পর।
১১। একটি মুখ্য জোয়ার এবং একটি গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান—১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
১২। পৃথিবী নিজ কক্ষপথে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করছে—১৬১০ কি. মি বেগে।
১৩। চাঁদ ও সূর্য সমকোণে অবস্থান করে পৃথিবীকে আকর্ষণ করে—৮ মী তিথিতে।
১৪। সূর্য চন্দ্র অপেক্ষা বড়—দুই কোটি ষাট লক্ষ গুণ।
এইচএসসি ভূগোল ১ ম পত্র – ষষ্ঠ অধ্যায়ঃ জলবায়ু অঞ্চল ও জলবায়ু পরিবর্তন :
০১। সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান—দশম।
০২। ৫০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের উপকূলবর্তী এলাকা প্লাবিত হবে যদি—সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা ৩ ফুট বৃদ্ধি পায়।
০৩। গত ১০০ বছরে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে—১০-২৫ সে. মি।
০৪। বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে—মানুষের।
০৫। বিশ্ব উষ্ণায়নে ক্লোরোফ্লেরো কার্বনের অবদান—১৪%।
০৬। গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলেবরফ গলে গেলে লাভবান হবে—পৃথিবরি প্রায় অর্ধেক অংশ।
০৭। গ্রিন হাউজ –একধরনের কাচের ঘর।
০৮। । বাংলাদেশের জনগণের উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে—সমুদ্রের জলস্থর বৃদ্ধি।
০৯। বিশ্বব্যাংক জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলায় বাংলাদেশকে সাহায্য প্রদান করবে—৩০%।
এইচএসসি ভূগোল ২য় পত্র – দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ জনসংখ্যা :
০১। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা—১৪ কেটি ৯৭ লক্ষ ৭২ হাজার ৩৬৪ জন।
০২। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭%।
০৩। বাংলাদেশের আদমশুমারি পরিচালনা করে—বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
০৪। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি হয়—১৯৭৪ সালে। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
০৫। সাধারণত আদমশুমারি হয়—১০ বছর পরপর।
০৬। প্রথম জাতীয় জনসংখ্যা নীতি প্রণয়ন করা হয়—১৯৭৬ সালে।
০৭। বিশ্বের মধ্যে জনসংখ্যায় বাংলাদেশ –অষ্টম দেশ। [৩৫ ৩ম বিসিএস]
০৮। জন্মহার বেশি হয়—গ্রামে।
০৯। বাংলাদেশিদের গড় আয়ু – ৭০.৯ বছর। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১০। বাংলাদেশে জনসংখ্যা সমস্য সমাধানের উপায় –অর্থনৈতিক উন্নয়ন।
ভূগোল ও পরিবেশ | ১১। বাংলাদেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব কম –বরিশাল বিভাগে।
১২। বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব—১০১৫ জন।
১৩। বাংলাদেশে নারী-পুরুষের অনুপাত—১০০ : ১০০.৩। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৪। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের স্বাক্ষরতার হার—৫১.৮%।
১৫। বাংলাদেশে পরনির্ভরশীলতার পরিমাণ—প্রায় অর্ধেক।
১৬। সাক্ষরতার হার সবচেয়ে বেশি – বরিশাল বিভাগে। (৫৬.৮%) [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৭। সাক্ষরতার হার সবচেয়ে কম—সিলেটে বিভাগে। (৪৫%)
১৮। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি –সিলেট বিভাগে।
১৯। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে কম –বরিশাল বিভাগে।
২০।সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে খানা/Household প্রতি জনসংখ্যা – ৪.৪ জন। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
২১। জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি—ঢাকায়। (প্রতি বর্গ কি. মিটারে ১৫২১ জন)
২২। বাংলাদেশে নগরায়নের হার—২৩.৩০%।
২৩। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে খানা / পরিবার সংখ্য—৩, ২১, ৭৩, ৬৩০ টি।
এইচএসসি ভূগোল ২য় পত্র- চতুর্থ অধ্যায়ঃ কৃষি :
০১। ধান চাষের জন্য অধিক উপযোগী—নদী উপত্যাকার পলিমাটি।
০২। ধান চাষের অনুকূল তাপমাত্রা—১৬-৩০ ডিগ্রি সে.।
০৩। আলুর একটি উন্নত জাতের নাম – ডায়মন্ড। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
০৪। চা উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা হলো—১৫.০৫ ডিগ্রি সে.।
০৫। বাংলাদেশের কৃষির স্বর্ণযুগ বলা হয়—৮০ এর দশককে।
০৬। ধান উৎাদনে প্রথম জেলা—রংপুর।
০৭। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় – বোরো ধান। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
০৮। বাংলাদেশে একমাত্র সমতল ভূমিতে চা চাষ হয়—পঞ্চগড়ে।
০৯। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (BADC) প্রতিষ্ঠিত হয়—১৯৬১ সালে।
১০। BADC এর পূর্ণরূপ Bangladesh Agricultural Development Corporation
১১। প্রধান বীজ উৎপাদনকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান – BADC [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১২। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARI) আত্মপ্রকাশ করে—১৯৭৬ সালে।
১৩। বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে—৪ টি।
১৪। ‘অগ্নিশ্বর’ উন্নত জাতের – কলা। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
১৫। বন গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত—চট্টগ্রামে। ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
ভূগোল ও পরিবেশ | ১৬। বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল—মার্চ-মে।
১৭। বাংলাদেশে শীতকাল—নভেম্বর ফেব্রুয়ারি।
১৮। চা চাষের জন্য উপযুক্ত বৃষ্টিপাত হলো—১৫০-২০০ সে. মি।
১৯। বাংলাদেশে চা বাগান রয়েছে—১৬৬ টি।
২০। বাংলাদেশে বর্ষাকাল—জুন-অক্টোবর।
২১। বর্তমানে বাংলাদেশে সুস্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যায় – তিনটি ঋতুকে। গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীতকাল।
অষ্টম শ্রেণির সমাজ বোর্ড বই: অষ্টম অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের দুর্যোগ :
০১। বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্থর ক্ষয়কারী গ্যাসের নাম—হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
০২। গ্রিন হাউজ গ্যাস হলো—বায়ুমণ্ডলের কার্বন – ডাই-অক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড ও সিএফসি।
০৩। প্রখর সূর্যের তাপে তাপমাত্রা অধিক পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বনে যে অগ্নিকাণ্ড হয় তাকে বলে –দাবানল।
০৪। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে বায়ুমণ্ডলের নিকটবর্তী স্তর হলো –ট্রপোস্পিয়ার।
০৫। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ট্রপোস্ফিয়ারের গড় উচ্চতা—১২ কি মি।
০৬। বাংলাদেশের খরাপ্রবণ অঞ্চল—উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
০৭। ‘সুনামি’ শব্দটি—জাপানি। এর অর্থ সমুদ্রতীরের ঢেউ।
০৮। সিএফসি এর পূর্ণরূপ – ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন। আর এইচসিএফসি এর পূর্ণরূপ হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
০৯। ওজোনস্থর বায়ুমণ্ডলে ২০ কি মি পর্যন্ত বিস্তৃত।
১০। দুর্যোগ মূলত—দুই প্রকার।
১১। পরিবেশ দূষণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ—বন উজাড়করণ।
১২। জাপানে ভয়াবহ সুনামি হয়—২০১১ সালে।
১৩। বায়ুর মূল উপাদান হলো—নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন।
১৪। ৫ নং বিপদ সংকেত শোনার পরে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে হব।
১৫। পৃথিবীর ফুসফুস হলো—সমুদ্র।
১৬। । দুর্যোগের ক্ষতি মূল্যায়ন করা হয়—পুনর্বাসন পর্যায়ে।
১৭। বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত—২০৩ সেন্টিমিটার।
১৮। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়—সিলেটের লালখানে।
১৯। সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয়—নাটোরের লালপুরে।
২০। বাংলাদেশে কালবৈশাখির ঝড় হয়—প্রাক –মৌসুমী বায়ু ঋতুতে।
ভূগোল ও পরিবেশ | ২১। মানবসৃষ্ট গ্যাস – সিএফসি।
২২। সুনামি একটি – প্রাকৃতিক দুর্যোগ
২৩। ওজোন স্তরের ব্যপ্তি – ২০ কি.মি।
২৪। বায়ুমণ্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধির প্রধান কারণ – বৃক্ষ নিধন।
২৫। ভূমি ধসের প্রধান কারণ – প্রচুর বৃষ্টিপাত।
২৬। বায়ুর মূল উপাদান – নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন।
২৭। লিফট ব্যবহার করা উচিত নয় – ভূমিকম্পের সময়।
২৮। সমুদ্র তলদেশে প্রচণ্ড ভূমিকম্প ও অগ্ন্যুৎপাতের ফলে – সুনামির সৃষ্টি হয়।
২৯। সমুদ্রের পানির উচ্চতা বেড়েA গেলে – উপকূলীয় অঞ্চল প্লাবিত হবে।
৩০। ভূ-পৃষ্ঠের নিকটতম বায়ুর স্তর – ট্রপোস্ফিয়ার।
আরো পড়ুুন:
- বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস
- মৌর্য বংশ – প্রাক সুলতানী আমল
- মুঘল আমল – সাধারন জ্ঞান
- সুলতানী আমল – মুসলিম রাজত্ব
- মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্য এবং মুসলিম কবি ও শাসকদের অবদান
- পাকিস্তানি বাহিনী মুক্তিবাহিনীর পরিবর্তে কেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে?
- বিসিএস ভাইবাতে স্যুট পরা যাবে কিনা ?
- বঙ্গবন্ধুকে কেন রাজনীতির মহাকবি বলা হয় ?
- বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নোত্তর
- বাংলা ব্যাকরণ
- বাংলাদেশের সংবিধান
- কে কাকে শপথ পড়ান ??
- বিখ্যাত সাহিত্যিকদের প্রথম গ্রন্থ
- নদী সংশ্লিষ্ট স্থাপনা
- বাংলাদেশ সংবিধান বিস্তারিত
- জাতিসংঘের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা