বাগধারা ও প্রবাদ প্রবচন

০১।একাদশে বৃহস্পতি- এর অর্থ কি? -সৌভাগ্যের বিষয়
০২। ‘সাপে নেউলে’ কথাটির অর্থ কি?- শত্রুতা
০৩।’হাতের পাঁচ’ অর্থ কি? – শেষ সম্বল
০৪। সৌভাগ্যের বিষয় কথাটিকে কোন বাগধারা দিয়ে বোঝানো হয়? -একাদশে বৃহস্পতি
০৫। ‘ক-অক্ষর গোমাংস’ এর অর্থ? – অশিক্ষিত ব্যাক্তি
০৬। চাঁদের হাট অর্থ কি? – প্রিয়জনদের সমাগম
০৭। যার কোন মূল্য নেই তাকে বাগধারা দিয়ে প্রকাশ করলে কোনটি হয়? – ঢাকের বাঁয়া
০৮। অনিষ্ট করতে গিয়ে ভালো হওয়াকে কি বলে? – শাপেবর
০৯। ঠোঁটকাটা বলতে কি বোঝায়? – স্পষ্টভাষী
১০। ‘শাখের করাত’ এর অর্থ কি? – দুদিকেই বিপদ
১১। ‘গোঁফ খেজুরে’ অর্থ কি? -নিতান্ত অলস
১২। ‘চির অশান্তি’ বাগধারাটি কোন অর্থে যথোপযুক্ত? – রাবণের চিতা
১৩। ‘বর্ণচোরা’ বাগধারাটির অর্থ কি? – কপটচারী
১৪। সাপের পাঁচ পা দেখা- কোন অর্থে ব্যবহৃত হয়? – – দর্প
১৫। অগস্ত্য যাত্রা – শেষ বিদায়
১৬। অজগর বৃত্তি – আলসেমি
১৭। অকালে বাদলা- অপ্রত্যাশিত বাধা
১৮। অনুরোধে ঢেঁকি গলা- অনুরোধে অনিচ্ছা সত্বে ও কিছু করা
১৯। অন্তর টিপুনি – গোপন ব্যাথা
২০। অন্ধকার দেখা- হতবুদ্ধি
২১। আগড়ম বাগড়ম – অর্থহীন কথা
২২। আকাশ ভেঙ্গে পড়া – হঠাৎ বিপদ হওয়া
২৩। আষাঢ়ে গল্প- গাজাখুরি গল্প
২৪। আট কপালে- হতভাগ্য
২৫। আমড়া কাঠের ঢেকি- অপদার্থ
২৬। কুঁড়ে স্বভাব- আঠারো মাসে বছর
২৭। ইতর বিশেষ- ভেদাভেদ
২৮। উলুবনে মুক্তা ছড়ানো- অপাত্রে সম্প্রদান করা
২৯। উজানের কৈ- সহজলভ্য
৩০। ঊনকোটি চৌষট্টি – প্রায় সম্পূর্ণ
৩১। ঊনপন্চাশ বায়ু- পাগলামি
৩২। ঊনপাজুরে- হতভাগ্য/দুর্বল
৩৩। একচোখা- পক্ষপাত তুষ্ট
৩৪। ওজন বুঝে চলা- আত্মসম্মান রক্ষা করা
৩৫। ইঁদুর কপালে- নিতান্ত মন্দ ভাগ্য
৩৬। কাষ্ঠ হাসি- শুকনো হাসি
৩৭। কত ধানে কত চাল- টের পাওয়ানো
৩৮। কচুবনের কালাচাদ- অপদার্থ
৩৯। কাঁঠালের আমসত্ব- অসম্ভব ব্যাপার
৪০। কূপমন্ডুক- সীমিত জ্ঞানের মানুষ
৪১। কান কাটা – বেহায়া
৪২| কাক নিদ্রা – অগভীর সতর্ক নিদ্রা
৪৩| কুল কাঠের আগুন – তীব্র জালা
৪৪ | ভূষন্ডির কাক – দীর্ঘায়ু ব্যাক্তি/ দীর্ঘজীবী
৪৫| কলা দেখানো – ফাকি দেওয়া
৪৬| কেঁচে গন্ডুষ – নতুন করে আরম্ভ করা
৪৭| কাঁচা পয়সা – নগদ উপার্জন
৪৮| কচ্ছপের কামড় – নাছোরবান্দা
৪৯| ফাঁকা আওয়াজে কাজ আদায় – কথায় চিড়া ভেজা
৫০| খোদার খাসি – ভাবনাচিন্তাহীন
৫১| গুড়ে বালি – আশায় নৈরাশ্য
৫২| গৌরচন্ডিকা – ভূমিকা
৫৩| গায়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো – কোনো কাজ গ্রহন না করা
৫৪| গোফঁ খেজুরে – নিতান্ত অলস
৫৬| গাঁ করা – উদ্যোগ নেওয়া
৫৭| গড্ডলিকা প্রবাহ – অন্ধ অনুকরন
৫৮| গাছ পাথর – হিসাব নিকাশ
৫৯| ঘটিরাম – অপদার্থ
৬০| ঘাটের মরা – অতি বৃদ্ধ
৬১| চোখের বালি – অপ্রিয় ব্যাক্তি
৬২| চিনির পুতুল – পরিশ্রম কাতর
৬৩| চক্ষুদান করা – চুরি করা
৬৪| চাঁদের হাট – প্রিয়জন সমাগম
৬৫| ছেঁড়া চুলে খোপা বাঁধা – পরকে আপন করার চেষ্টা
৬৭| জিলাপির প্যাঁচ – কুটিল
৬৮| ঝাঁকের কই – একি দলের লোক
৬৯| ঝড়ো কাক – দুর্দশাগ্রস্ত ব্যাক্তি
৭০| টীকাভাষ্য – দীর্ঘ আলোচনা
৭১| ঠোঁট কাটা -স্পষ্টভাষী
৭২| ঢাকের বায়া – অপ্রয়োজনীয়
৭৩| ঢাকের কাঠি – তোষামুদে
৭৪| ঢাক ঢাক গুড় গুড় – গোপন রাখার প্রয়াস
৭৫| তামার বিষ – অর্থের কুপ্রভাব
৭৬| তালপাতার শেপাই – অতিসয় দুর্বল
৭৭| তাসের ঘর – ক্ষনস্থায়ী
৭৮| দুকান কাটা – বেহায়া
৭৯| দুধের মাছি – সুসময়ের বন্ধু
৮০| ধর্মের ষাড় – অকর্মন্য
৮১| নদের চাঁদ – অহমিকাপূর্ন নির্গুন ব্যাক্তি
৮২| নিরানব্বয়ের ধাক্কা – সন্চয়ের প্রবৃত্তি
৮৩| নাটের গুরু – মূলনায়ক
৮৪| ননীর পুতুল – শ্রমবিমুখ
৮৫| পায়াভারী – অহংকার
৮৬| পাথরে পাঁচ কিল – সুখের সময়
৮৭| পালের গোদা – সর্দার
৮৮| পুকুর চুরি – বড় ধরনের চুরি
৮৯| পন্চমুখ – প্রশংসায় মুখরিত হওয়া
৯০| ফপর দলালী- অনাহত ব্যাক্তির মাতব্বরি
৯১| ফেকলু পার্টি – কদরহীন লোক
৯২| ব্যাঙের আধুলি – সামান্য ধনে অহংকার
৯৩| বাঘের চোখ – দু:সাধ্য বস্তু
৯৪| বাঘের মাসি – আরামপ্রিয় ব্যাক্তি
৯৫| বক দেখানো – অশোভবনভাবে বিদ্রুপ করা
৯৬| বক ধার্মিক – ভন্ড
৯৭| বিড়ালের আড়াই পা – বেহায়াপনা
৯৮| বিড়াল তপস্বী – ভন্ড সাধু
৯৯| বালির বাঁধ – ক্ষনস্থায়ী বস্তু
১০০| বর্ণচোরা – কপটচারী
১০২| ভিজে বিড়াল – কপট
১০৩| মাছের মা – নিষ্ঠুর
১০৪| মুখচোরা – লাজুক
১০৫| রামগরুডের ছানা – গোমড়ামুখো লোক
১০৬| রাবনের চিতা – চির অশান্তি
১০৭| রাজযোটক – চমৎকার মিল
১০৮| রাজা উজির মারা – বড় বড় গল্প
১০৯| রুই কাতলা – ক্ষমতাশালী ব্যাক্তি
১১০| লেফাফা দুরস্ত – বাইরের ঠাঁট বজায় রেখে চলা
১১১| লঙ্কা পায়রা – কুচক্রী
১১২| শকুনি মামা – কুচক্রী লোক
১১৩| শাখের করাত – উভয় সংকট
১১৪| শিবে সংক্রান্তি – আসন্ন বিপদ
১১৫| শ্রীঘর – জেলখানা
১১৬| সাক্ষী গোপাল – নিষ্কিয় দর্শক
১১৭| সুসময়ের বন্ধু – সুখের পায়রা
১১৮| সাঁপের পাঁচ পা দেখা – দর্প
১১৯| সাপে নেউলে – শত্রুতা
১২০| হাতির পাঁচ পা দেখা – অহংকার বোধ করা
১২১| হাত চালাও – তাড়াতাড়ি করা
১২২| হাত জুড়ানো – স্বস্তি লাভ করা
১২৩| হাত কামড়ানো – আফসোস করা
১২৪| হাত টান – চুরির অভ্যাস
১২৫| হাত ভারি – কৃপন
১২৬| হালে পানি পাওয়া – বিপদমুক্ত হওয়া
১২৭| রামগরুরের ছানা – গোমড়ামুখো লোক
১২৮| রাজযোটক – চমৎকার মিলন
১২৯| ঔষধ ধরা – সক্রীয় হওয়া
১৩০| দস্ত ব দস্ত – হাতে হাতে
১৩১। নিরর্থক অপব্যয় – মশা মারতে কামান দাগানো
১৩২। স্বতন্ত অর্থ প্রকাশ করে- ভিজা বিড়াল, সাতে ও না পাঁচে ও না


সর্বাধিক সমাচ্যবাচক জোড়া:

০১। অহিনকুল সম্বন্ধ : আদায় কাচকলায়: দা-কুমড়া
০২। বক ধার্মিক: বিড়াল তপস্বী
০৩। মণিকান্চন যোগ: সোনায় সোহাগা
০৪। অন্ধের যষ্টি : অন্ধের নড়ি
০৫। বুদ্ধির ঢেকি : গবর গণেশ
০৬। লঙ্কা পায়রা : শকুনি মামা

এখনো amarStudy অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ডাউনলোড না করে থাকলে গুগল প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপটি ইন্সটল করতে এখানে যানঃ Download Now. অ্যাপটি বিসিএস’সহ প্রায় সব রকমের চাকুরির প্রস্তুতির সহায়ক।

আরো পড়ুন:


Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You're currently offline !!

error: Content is protected !!