প্রকাশ ও অন্যান্য:
অসমাপ্ত আত্মজীবনী | লেখকের নাম : শেখ মুজিবুর রহমান
রচনাকাল : ১৯৬৬-১৯৬৯
প্রথম প্রকাশ : জুন, ২০১২
প্রকাশক : ইউপিএল
পৃষ্ঠা : ৩২৯
গ্রন্থ সংক্রান্ত তথ্যাবলি:
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইটির ভূমিকা লেখেন —শেখ হাসিনা।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে উল্লিখিত আন্দামান হলাে — ইংরেজ আমলের জেলখানা।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে উল্লেখ আছে দেশভাগের পর পাকিস্তানের রাজধানী হয় — করাচিতে।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের শেষ বাক্য — আমাদের হয়ে গেল।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র প্রথম লাইন — বন্ধুবান্ধবরা বলে জীবনী লেখ।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থটির প্রচ্ছদ শিল্পী – সমর মজুমদার।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ প্রথম প্রকাশিত হয় — জুন, ২০১২।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ পাণ্ডুলিপি আকারে পাওয়া যায় — চার খণ্ডে।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটি সম্পাদনার কাজ করেন — শামসুজ্জামান খান।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদক —প্রফেসর ফকরুল আলম।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থে পূর্ব বাংলার রাজনীতি চিত্রায়িত হয়েছে — ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বাড়িটির বর্তমান অবস্থান — সড়ক নম্বর ১১, বাড়ি নম্বর ১০।
৩২ নম্বর সড়কের বাড়িটি শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয় — ১৯৮১ সালের ১২ জুন।
বাংলার বাণী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন — শেখ ফজলুল হক মণি।
বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী লেখার সময়কাল ছিল —১৯৬৬-৬৯।
বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী গ্রন্থের প্রকাশক — মহিউদ্দিন আহমদ।
বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী’ গ্রন্থের গ্রন্থস্বত্ব — বঙ্গবন্ধু মেমােরিয়াল ট্রাস্টের।
বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সর্বপ্রথম অনুবাদ করা হয় — ইংরেজিতে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আত্মজীবনী লেখা শুরু করেন — ১৯৬৭ সালে।
বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তি জীবন সংক্রান্ত তথ্যাবলি:
বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে — চারটি দালান ছিল।
শেখ বংশের সাথে — রানী রাসমণির লড়াই হয়েছিল।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের পিতা পেশায় — সেরেস্তাদার ছিলেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিবাহ করেন — ১২-১৩ বছর বয়সে।
বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর ডাক নাম ছিল — রেণু।
২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারের পর সেনাবাহিনী ৩২ নং রােডের বাসায় পুনরায় হানা দেয় —২৬ শে মার্চ রাতে।
বঙ্গবন্ধুর জন্মের সময় বঙ্গবন্ধুর ইউনিয়ন ছিল ফরিদপুর জেলার — সর্ব দক্ষিণের ইউনিয়ন।
শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি গােপালগঞ্জ সদর হতে— চৌদ্দ মাইল দূরে।
বঙ্গবন্ধুর প্রথম কারাবাসের স্থায়িত্ব — সাত দিন।
বঙ্গবন্ধু প্রথম কারাবাস করেন —১৯৩৮ সালে।
বঙ্গবন্ধুর গ্রাম টুঙ্গিপাড়া — বাইগার নদীর তীরে অবস্থিত।
বঙ্গবন্ধুর ইউনিয়নের পাশ দিয়ে — মধুমতি নদী প্রবাহিত হয়েছে।
শেখ বংশের গােড়াপত্তন করেছিলেন — শেখ বােরহানউদ্দিন।
শেখ মুজিবের শিক্ষাজীবন শুরু হয় — এম. ই. স্কুলে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাতার নাম — সায়েরা খাতুন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেরিবেরি রােগে আক্রান্ত হন — ১৯৩৪ সালে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হন — গ্লুকোমা রােগে।
বঙ্গবন্ধু সর্বপ্রথম দেশের বাইরে যান — ১৯৪৩ সালে।
বিবাহের সময় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের বয়স ছিল — ৩ বছর।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম — ১৯২০ সালে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পিতার নাম — শেখ লুৎফর রহমান।
বঙ্গবন্ধু প্রথম বিদেশ ভ্রমণ করেন — রেলে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থে ‘ব্ৰহ্মদেশ’ বলে যে দেশ বুঝিয়েছেন এটির বর্তমান নাম মায়ানমার।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে — আইন বিষয়ে।
পাকিস্তান সৃষ্টির পর হতে ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জেলে যান — ৩ বার।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে উল্লেখ আছে বঙ্গবন্ধু যে ধরনের গান শুনেছিলেন আজমীর শরীফে — কাওয়ালি গান।
বঙ্গবন্ধু আজমীর শরীফ দেখার পর — আগ্রার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেছিলেন।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইতে বঙ্গবন্ধু বিমানকে — হাওয়াই জাহাজ বলেছেন।
বঙ্গবন্ধু তাজমহল দর্শন করেছিলেন — পূর্ণিমা রাতে।
বঙ্গবন্ধুরা — ৬ ভাইবােন ছিল।
বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে পৌঁছাতে স্টেশন থেকে — মধুমতী নদী পার হতে হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কলকাতায় ইসলামিয়া কলেজে পড়ার সময় — বেকার হােস্টেলে থাকতেন।
১৯৫২ সালে অনশনের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তির অর্ডার আসে— রেডিওগ্রামে।
১৯৫২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হংকং সফরকালে এটি — যুক্তরাজ্যের অধীনে ছিল।
বঙ্গবন্ধু প্রথম পাকিস্তানের রাজধানী করাচি সফর করেন — ১৯৫২ সালে।
শেখ মুজিবুর রহমান শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হককে সম্বােধন করতেন — নানা বলে।
যুক্তফ্রন্টের মন্ত্রীসভায় বয়সে সর্বকনিষ্ঠ ছিলেন — শেখ মুজিবুর রহমান।
গােপালগঞ্জ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির দূরত্ব ১৪ মাইল।
বঙ্গবন্ধুর বর্ণনায় তাঁর একমাত্র বাজে খরচ — সিগারেট খাওয়া।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গোপন বিচার করে — মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি — বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
পূর্ব বাংলায় গভর্নর শাসন জারির দিন রেডিও ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ট্যাগ দিয়েছিলেন — দাঙ্গাকারী।