১৯৭১ সালের ফ্রেবুয়ারির কিছু ঘটনা

৯ ফ্রেবু: “পাকিস্থানের রাজনীতি হচ্ছে ষড়যন্ত্র ও বিশ্বাসঘাতকতার রাজনীতি। পার্লামেন্টের অধিবেশন আহ্বানে অহেতুক বিলম্ব দুঃখজনক”। (শেখ মুজিবুর রহমান)

১৩ ফ্রেবুঃ “পাকিস্থানের জন্যে একটা সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ সকাল নয়টায় পূর্ব পাকিস্থান প্রাদেশিক পরিষদ ভবনে পাকিস্থান জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করা হল”। (প্রসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান)

এখনো amarStudy অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ডাউনলোড না করে থাকলে গুগল প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপটি ইন্সটল করতে এখানে যানঃ Download Now. অ্যাপটি বিসিএস’সহ প্রায় সব রকমের চাকুরির প্রস্তুতির সহায়ক।

১৫ ফ্রেবুঃ”ছয় দফার ভিওিতে পাকিস্থানের ভবিষ্যত সংবিধান প্রণীত হবে। গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তিদের সংখ্যাধিক্যের রায় মেনে নেওয়া উচিৎ। প্রসিডেন্ট ইয়াহিয়ার কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের আহ্বান জানাচ্ছি”। (শেখ মুজিবুর রহমান)

নির্বাচিত সংখ্যাগুরু দল প্রকাশ্যে বা গোপনে আমাদের কিছুটা কনসেশনের প্রতিশ্রুতি না দেওয়া পর্যন্ত পিটলস পার্টি ঢাকায় ৩মার্চ আহূত জাতীয় সংসদের অধিবেশনে যোগ দেবে না। সংখ্যাগুরু দল ইতিমধ্যে প্রণীত একটা সংবিধানে কেবল আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মতি দেওয়ার জন্য আমরা পার্টির সদস্যদের পক্ষে ঢাকা যাওয়া এবং অপমানিত হয়ে ফিরে আসা সম্ভব নয়।(জুলফিকার আলী ভুট্রো)

১৭ ফ্রেবুঃ “বর্তমান পরিস্থিতিতে ঢাকায় আসন্ন জাতীয় অধিবেশনে যোগদান অর্থহীন। জাতীয় সংসদ এখন কসাইখানায় পরিণত হয়েছে”। জুলফিকার আলী ভুট্রো

২৪ ফ্রেবুঃ ‘ছয় দফার কোন রদবদল করা সম্ভব নয়”। (শেখ মুজিবুর রহমান)

২৮ ফ্রেবুঃ যদি ১২০ দিনের সময়সীমা ছাড় দেওয়া হয় এবং জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করা হয় তবে তিনি মুজিবের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাবেন। (ভুট্রো)

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনাপঞ্জি, ১৯৭১-২০১১ | মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান

আরো পড়ুন:

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You're currently offline !!

error: Content is protected !!