গান, ছন্দ, ছড়ায় বাংলা সাহিত্য

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাসমূহ:

ছড়ায় বাংলা সাহিত্য | (সহজে মনে রাখতে ‘কৃষ্ণ আইলো রাধার কুন্ডে’ গানটির মত করে গাইতে হবে) ????
‘Rajmohon’s wife দুর্গেশনন্দিনী আনন্দে বলে,
কৃষ্ণ আইল দেবীর কুন্ডে, মৃণা রাজা ইন্দিরা
সীতার বিষেতে, রাধা চন্দ্রশেখর রজনীকা।’

এবার গানের সাথে মিলিয়ে নেন :
Rajmohon’s wife (১ম উপন্যাস)
দুর্গেশনন্দিনী (বাংলায় রচিত ১ম উপন্যাস)
আনন্দে = আনন্দমঠ
কৃষ্ণ = কৃষ্ণকান্তের উইল (সর্বশেষ্ঠ উপন্যাস)
দেবীর = দেবী চৌধুরাণী
কুন্ডে = কপালকুন্ডলা (বাংলা সাহিত্যের ১ম রোমান্টিক উপন্যাস)
মৃণা = মৃণালিনী
রাজা = রাজসিংহ
ইন্দিরা = ইন্দিরা
সীতার = সীতারাম
বিষ = বিষবৃক্ষ
রাধা = রাধারানী
চন্দ্রশেখর = চন্দ্রশেখর
রজনীকা = রজনী
NB : গানের সাথে মিলিয়ে নেন।

এখনো amarStudy অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ডাউনলোড না করে থাকলে গুগল প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপটি ইন্সটল করতে এখানে যানঃ Download Now. অ্যাপটি বিসিএস’সহ প্রায় সব রকমের চাকুরির প্রস্তুতির সহায়ক।

বঙ্কিম এর ত্রয়ী উপন্যাসমূহের নাম : (৩৪ বিসিএস লিখিত প্রশ্ন):

মনে রাখার ছন্দ :
“আনন্দে আছে সীতা দেবী”
আনন্দে = আনন্দমঠ
সীতা = সীতারাম
দেবী = দেবী চৌধুরাণী

বৈষ্ণব পদাবলির ৫ জন কবির নাম : (বিগত লিখিত প্রশ্ন ):

মনে রাখার ছন্দ:
“বলে বিদ্যা চন্ডী, জ্ঞান গোবিন্দ রবি”
বলে = বলরাম,
বিদ্যা = বিদ্যাপতি,
চন্ডী = চন্ডীদাস,
জ্ঞান = জ্ঞানদাস,
গোবিন্দ = গোবিন্দদাস,
রবি =রবীন্দ্রনাথ।

সাহিত্য মনে রাখার পরবর্তী ছড়াগুলো বইয়ের সাথে মিলিয়ে নিবেন …..

জসিম উদদীন (১৯০৩-১৯৭৬):

নাটক :
পদ্মাপারের বেদের মেয়ে ও পল্লীবধূ মধুমালা গ্রামের মায়া ছেড়ে আসমান সিংহ নাটক দেখে।

কাব্য :
রূপবতী সখিনা বালুচর মাঠের রাখালী হাসুর এক পয়সা বাঁশি শুনতে না পারায় ধানক্ষেতে মাটির কান্না কেঁদে সোজন বাদিয়ার ঘাটে গেল।

 কাজী নজরুল ইসলাম : (১৮৯৯-১৯৭৬):

উপন্যাস :
বাধনহারা কুহেলিকা মৃত্যুক্ষুধায় অস্থির। (৩৬ প্রিলি = প্রিলির পূর্বেই এটি পোস্ট করেছিলাম)

গল্প :
শিউলিমালা কে পদ্মগোখরা ব্যথা দিলে রিক্তের বেদনায় জিনের বাদশায় পরিণত হয়।

নাটক :
আলেয়া ও মধুমালা ঝিলিমিলি নাটক থেকে দেখে পুতুলের বিয়েতে গেল।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর :

রবী ঠাকুরের ৫ টি উপন্যাসের নাম লিখুন (বিগত লিখিত প্রশ্ন )

মনে রাখার সহজ উপায় (রবীন্দ্রনাথের ১২ টি উপন্যাস)
“চার অধ্যায় মুখস্থ করা গোরা,
দুইবোন রাজর্ষি ও মালঞ্চের সাথে শেষ বারের মত যোগাযোগ করতে গেলে,
চতুর করুণা ঘরের বাহিরে বউ হাটে নৌকা ডুবিয়ে দেয়।”

মানিক বন্দোপাধ্যায় :

উপন্যাস :
মাঝি জননী পুতল নাচে। | ছড়ায় বাংলা সাহিত্য

আরো পড়ুন:

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You're currently offline !!

error: Content is protected !!