আলোক রশ্মি সম্পর্কে জানুন

আলোক রশ্মি | ০১। আলো এক প্রকার শক্তি – যা চোখে প্রবেশ করে দর্শনের অনুভূতি জাগায়।

০২। বায়ুতে বা শূন্যস্থানে আলোর গতি – ৩x১০^৮ মিটার/সেকেন্ড।

এখনো amarStudy অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ডাউনলোড না করে থাকলে গুগল প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপটি ইন্সটল করতে এখানে যানঃ Download Now. অ্যাপটি বিসিএস’সহ প্রায় সব রকমের চাকুরির প্রস্তুতির সহায়ক।

০৩। সবচেয়ে ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যর বিকিরণ – গামারশ্মি।

০৪। সর্ববৃহৎ তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বিকিরণ – বেতার তরঙ্গ।

০৫। পারমাণবিক বিষ্ফোরণের ফলে উৎপন্ন হয় – তেজস্ক্রিয় গামা রশ্মি।

০৬। রঙিন টেলিভিশন হতে বের হয় ক্ষতিকর – রঞ্জন রশ্মি।

০৭। শরীরের ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে – অতিবেগুনি রশ্মি।

০৮। সূর্য ও কঠোর অাগুন থেকে বিকীর্ণ তাপ নির্গত হয় – অবলোহিত রশ্মি।

০৯। টেলিভিশন ও রাডারে ব্যবহৃত হয় – মাইক্রোওয়েব।

১০। বাংলাদেশে টিভি সম্প্রচারের ক্ষেত্রে Audio Signal পাঠানো হয় – Frequency Modulation

আলোক রশ্মি | ১১। আলোর উৎপত্তির কারণ – পরমাণুর ইলেকট্রন।

১২। আলো কোনো মাধ্যমে একবছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে বলে – আলোকবর্ষ বা Light year.

১৩। আলোর গতিতে চললে পৃথিবী হতে চাঁদে পৌঁছাতে সময় লাগবে – ১.৫ সেকেন্ড।

১৪। একটি বাতি কি পরিমাণ আলো দেয় বা কোন পৃষ্ঠে কিভাবে আলো পড়লে সেটি কেমন উজ্জ্বল দেখায় এসব নিয়ে যে আলোচনা হয় তাকে বলে – দীপ্তিমিতি।

১৫। আলোর বিভিন্ন তত্ত্ব : ➺ কণা তত্ত্ব (১৬৭২) – স্যার অাইজ্যাক নিউটন। ➺ তরঙ্গ তত্ত্ব (১৬৭৮) – হাইগেন ➺ তড়িৎ চৌম্বক তত্ত্ব (১৮৬৪) – ম্যাক্সওয়েল ➺ কোয়ান্টাম তত্ত্ব (১৯০০) – ম্যাক্স প্লাঙ্ক

১৬। বর্ণালীতে ১০^-১১ মিটারের চেয়ে ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সকল বিকিরণই – গামা রশ্মি।

১৭। গামা রশ্মির শক্তি দৃশ্যমান আলোর চেয়ে – পঞ্চাশ হাজার গুণ বেশি।

১৮। ফটো তৎক্রিয়া ব্যাখ্যা করেন – বিজ্ঞানী অাইনস্টাইন।

১৯। আলোক রশ্মির সর্বনিম্ন শক্তি সম্পন্ন কণিকাকে বলে – ফোটন।

২০। কোনো কোনো ধাতুর উপর আলো পড়লে তাৎক্ষণিক ইলেকট্রন নির্গত হয়, একে বলে – ফটো তড়িৎ ক্রিয়া।

২১। কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে ফটো তড়িৎ ক্রিয়ার ব্যখ্যা জন্য নোবেল পুরস্কার পান – আইনস্টাইন।

২২। তড়িৎ চৌম্বক বিকিরণ বা তড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গের সমগ্র পরিসরকে তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বা কম্পাংকের ভিত্তিতে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে, একে বলে – তড়িৎ চৌম্বক বর্ণালী।

২৩। বিভিন্ন তড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গের দৈর্ঘ্য : ➺ গামারশ্মি – ১০^-১১ মিটার চেয়ে ছোট। ➺ এক্সরে – ১০^-১১ মিটার থেকে ১০^-৮ মিটার। ➺ অতিবেগুনি রশ্মি – ১০^-৯ মিটার থেকে ৩.৫x১০^-৭ মিটার। ➺ দৃশ্যমান আলো – ৪x১০^-৭ মিটার থেকে ৭x১০^-৭ মিটার ➺ অবলোহিত রশ্মি – ১০^-৬ থেকে ১০^-৩ মিটার ➺ বেতার তরঙ্গ – ১০^-৪ মিটার থেকে ৫x১০^৪ মিটার


আরো পড়ুন:


Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You're currently offline !!

error: Content is protected !!