০১। ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃত হয়: ১৯৯৯ সালে।
০২। বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়: ১৯৫৫ সালে।
০৩। ঢাকায় বাংলার রাজধানী স্থাপনের মোঘল সুবেদার ছিল: ইসলাম খান।
০৪। শিক্ষা বিভাগের ট্রেনিংয়ের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান: নায়েম।
০৫। ’’সাবাশ বাংলাদেশ” ভাস্কর্যটির শিল্পী: নিতুন কুণ্ড।
০৬। ‘সূর্য দীঘল বাড়ি” উপস্যাসটির পরিচালক: শেখ নিয়মকত শাকের।
০৭। স্টক শেয়ারের প্রবর্তিত নতুন পদ্ধতি: ডিম্যাট।
০৮। বাংলাদেশ চিনি শিল্পের ট্রেইনিং ইনষ্টিটিউট অবস্থিত: ঈশ্বরদী।
০৯। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস পালন করা হয়: ১০ ডিসেম্বর।
১০। শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম অবস্থিত: বগুড়া।
১১। বাংলা একাডেমির প্রথম মহাপরিচালক ছিলেন: মযহারুল ইসলাম।
১২। সাধারণভাবে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদের জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়: কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায়।
১৩। দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত: হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায়।
১৪। বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ চালু করেছিলেন: সম্রাট আকবর।
১৫। “কান্তজীর মন্দির” অবস্থিত: দিনাজপুর।
১৬। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী যে জেলার সাথে ভারতের কোনো সীমান্ত সংযোগ নেই: বান্দরবান।
১৭। বাংলাদেশের একমাত্র মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউট অবস্থিত: ময়মনসিংহ।
১৮। বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ: মহেশখালী।
১৯। বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ডিজিটাল টেলিফোন ব্যবস্থা চালু করা হয়: ৪ জানুয়ারি ১৯৯০ সালে।
২০। বাংলাদেশের নাগরিকগণ বাংলাদেশী বলে পরিচিত হবেন: ৬ (২) অনুচ্ছেদে।
২১। বাংলাদেশ OIC-এর সদস্যপদ লাভ করে: ১৯৭৪ সালে।
২২। গ্রাম আদালত গঠিত হয়: ১৫ জন ব্যক্তি নিয়ে।
২৩। মুক্তিযু্দ্ধ বিষযক মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়: ২০০১ সালে।
২৪। ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তযুক্ত জেলা: ৩০ টি।
২৫। বাংলাদেশ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে: ১৯৯৫ সালে।
২৬। বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি ব্যাংক: আরব-বাংলাদেশ ব্যাংক।
২৭। বাংলাদেশের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পরশো যে মন্ত্রণালয়ের অধীনে: প্রতিরক্ষা।
২৮। বাংলাদেশে রঙিন টিভি সম্প্রচার শুরু হয়: ১৯৮০ সালে।
২৯। বাংলাদেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প: তিস্তা সেচ প্রকল্প।
৩০। মনপুরা-৭০ হলো: একটি চিত্রশিল্প।
আরো পড়ুন:
- ক্রীড়া পরিদপ্তর নিয়োগ প্রশ্ন সমাধান ২০১৯
- বিসিএস প্রিলি সূচিপত্র (সকল বিষয়, সকল অধ্যায়)
- নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ প্রশ্ন সমাধান- ২০১৯
- বিসিএস মডেল টেস্ট: অনলাইন এক্সাম
- মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান: ২০১৯