০১। আড়িয়াল বিল অবস্থিত – মুন্সিগঞ্জে।
০২। চলন বিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদি – আত্রাই।
০৩। বাংলাদেশের ‘পশ্চিমা বাহিনীর নদী’ বলা হয় – বিল ডাকাতিয়াকে।
০৪। টাঙ্গুয়ার হাওর অবস্থিত – সুনামগঞ্জে।
০৫। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্বাদু পানির হৃদ – বগা লেক (বান্দরবান)।
০৬। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম লেক – মহামায়া (চট্টগ্রাম)।
০৭। বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল – চলন বিল।
০৮। বাংলাদেশের মিঠাপানিত মাছের প্রধান উৎস – চলন বিল।
০৯। বিল ডাকাতিয়া অবস্থিত – খুলনা জেলার ডুমুরিয়ায়।
১০। তামাবিল অবস্থিত – সিলেটে।
১১। চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে অবস্থিত – ফয়’স লেক।
১২। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাওর – হাকালুকি হাওর।
১৩। বিশ্বের বৃহত্তম আসমুদ্র সৈকত – কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।
১৪। যে সমুদ্র সৈকতে সূর্যোদয় ও সুর্যাস্ত দেখা যায় – কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত।
১৫। বাংলাদেশের সমুদ্র সৈকত দুটি – চট্টগ্রাম ও মংলা।
১৬। পাথর সমৃদ্ধ ‘ইনানি বিচ’ অবস্থিত – কক্সবাজারে।
১৭। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতকে বলা হয় – সাগর কন্যা।
১৮। চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর অবস্থিত – কর্ণফুলী নদীর তীরে।
১৯। কাপ্তাই হৃদ অবস্থিত – রাঙামাটিতে।
২০। মংলা সমুদ্র বন্দর অবস্থিত – পশুর নদীর তীরে।
২১। কাপ্তাই থেকে প্লাবিত পার্বত্য চট্টগ্রামের উপত্যকা এলাকে বলে – ভেঙ্গী ভ্যালী।
২২। হালদা ভ্যালি অবস্থিত – খাগরাছড়িতে।
২৩। ‘বলিশিরা ভ্যালি’ অবস্থিত – মৌলভিবাজার জেলায়।
২৪। ‘নাপিত খালি ভ্যালি’ অবস্থিত – কক্সবাজার।
২৫। দেশের সবচেয়ে বড় দীঘি – রামসাগর (দিনাজপুর)।
২৬। ‘দূর্গা সাগর’ অবস্থিত – মাধবপাশা, বরিশাল।
২৭। মূহুরির চর অবস্থিত – পরশুরাম, ফেনী।
২৮। দুবলার চর অবস্থিত – সুন্দরবনের দক্ষিণে।
২৯। পাটনি চর অবস্থিত – সুন্দরবন।
৩০। চর মানিক ও চর জব্বার – ভোলা।
৩১। চর কুকরি মুকরি অবস্থিত – ভোলা।
৩২। চর নিউটন অবস্থিত – ভোলা।
৩৩। চর আলেকজেন্ডার অবস্থিত—রামগতি, লক্ষীপুর।
৩৪। উড়ির চর অবস্থিত – সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম।
৩৫। সোনাদিয়া দ্বীপ বিখ্যাত – সামুদ্রিক মাছ শিকারের জন্য।
৩৬। বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ – সেন্টমার্টিন।
৩৭। শীতল ঝর্নার পাহাড় আছে – হিমছড়িতে।
৩৮। মৌলভিবাজার জেলার বড়লেখায় অবস্থিত – মাধবকুন্ডু জলপ্রপাত।
৩৯। গরম পানির ঝরনা অবস্থিত – সীতাকুন্ড পাহাড়ে।
৪০। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ দ্বীপের নাম – ভোলা।
৪১। দেশের বৃহত্তম ব-দ্বীপ – সুন্দরবন।
৪২। মনপুরা দ্বীপ অবস্থিত – ভোলা জেলায়।
৪৩। কালা পাহাড় বা পাহাড়ের রাণী বলা হয় – চিম্বুক পাহাড়কে।
৪৪। বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ – মহেশখালী।
৪৫। দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত – হাঁড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায়, সাতক্ষীরা।
৪৬। চিম্বুক পাহাড় অবস্থিত – বান্দরবান।
৪৭। নিঝুম দ্বীপ অবস্থিত – মেঘনার মোহনায়, নোয়াখালী।
৪৮। চন্দ্রনাথ পাহাড় অবস্থিত – সীতাকুন্ডে।
আরো পড়ুন:
- বিশ্বের বিখ্যাত সমুদ্র বন্দর
- বিসিএস প্রিলি সূচিপত্র (সকল বিষয়, সকল অধ্যায়)
- বিভিন্ন পরিমাপক যন্ত্র
- বিভিন্ন রোগ ও চিকিত্সা
- বিসিএস মডেল টেস্ট: অনলাইন এক্সাম