- তালকানা – বেতাল হওয়া
- গোবরগণেশ – মূর্খ
- একচোখা – পক্ষপাতদুষ্ট
- মণিকাঞ্চন যোগ – উপযুক্ত মিলন
- চিনির পুতুল – পরিশ্রমকাতর
- নেই আকড়া – একগুঁয়ে
- ব্যাঙের সর্দি – অসম্ভব ঘটনা
- ইতর বিশেষ – পার্থক্য
- কেউকেটা – সামান্য
- ধামাধরা – চাটুকারিতা
- চুনোপুঁটি – তুচ্ছ
- হাত করা – বশে আনা
- ভাতে মারা -অনাহারে রেখে মারা
- পা চালানো – দ্রুত চলা
- পঞ্চমুখ – শক্তি
- উলুখাগড়া – নিরীহ প্রজা
- বিধির বিড়ম্বনা – অদৃষ্টের পরিহাস
- খাস তালুকের প্রজা – নিঃস্ব ব্যক্তি
- শকুনি মামা – কুচক্রী লোক।
- খন্ড প্রলয় – তুমুল কান্ড
- মহাপ্রলয় – অশনিসংকেত
- আকাশ ভেঙে পড়া – হঠাৎ বিপদ হওয়্
- অন্ধকার দেখা – হতবুদ্ধি
- বর্ণচোরা – কপটচারী
- কাক নিদ্রা – অগভীর সর্তক নিদ্রা
- উত্তম-মধ্যম – প্রহার/মারা
- ইঁদুর কপালে – মন্দভাগ্য
- কাষ্ট হাসি – শুকনো হাসি
- গড্ডলিকা প্রবাহ – অন্ধ অনুকরণ
- কান ভারী করা – কুপরামর্শ দেওয়া
- কংস মামা – নির্দয় আত্নীয়
- ভিজা বিড়াল – কপট
- নাটের গুরু – মূলনায়ক
- আকাশ কুসুম – অলীক কল্পনা
- মাছের মা -নিষ্ঠুর
- আষাঢ়ে গল্প – গাজাঁখুরি গল্প
- আড়গম-বাগড়ম – অর্থহীন কথা
- বক দেখানো – অশোভনভাবে বিদ্রুপ করা
- ফেকলু পার্ট – কদরহীন লোক।।।
- কাক ভূষণ্ডি – দীর্ঘায়ু ব্যক্তি
- কুল কাঠের তীব্র জ্বালা
- গৌরচন্দ্রিকা – ভূমিকা
- বকধার্মিক – ভন্ড
- অগস্ত্যযাত্রা – শেষ বিদায়
- মুখচোরা – লাজুক
- সুখের পায়রা – সুসময়ের বন্ধু
- উনপাঁজুরে – হতভাগ্য
- একাদশে বৃহস্পতি – সৌভাগ্যের বিষয়
- অকাল কুষ্মাণ্ড – অপদার্থ (কুঁড়ে স্বভাবেরর)
- তাসের ঘর – ক্ষণস্থায়ী
- কানকাটা – বেহায়া
- শিরে সংক্রান্তি – আসন্ন বিপদ
- সাতেও না পাঁচেও না – স্বতন্ত্র
- তামার বিষ – অর্থের কুপ্রভাব
- বাঘের চোখ – অসম্ভব বস্তু
- অকালে বাদলা – অপ্রত্যাশিত বাধা
- চোখের বালি – শত্রু ( চক্ষুশূল)
- ভরাডুবি – সর্বনাশ
- ঠোঁটকাটা – স্পষ্টভাষী
- দহরম – মহরম – ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক
- কূপমণ্ডূক – সীমিত জ্ঞানের মাুষ
- কাঁঠালের আমসত্ত্ব – অসম্ভব ব্যাপার
- গাঁয়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো – কোনো দায়িত্ব গ্রহণ না করা
- বড়োর পিরিত বালির বাঁধ – ভঙ্গুর
- কত ধানে কত চাল – টের পাওয়ানো
- পায়াভারী – অহংকারী
- আমড়া কাঠের ঢেঁকি – অকেজো
- তেলও কম ভাজাও মচমচে – অল্প উপকরণে ভাল ব্যবস্থা
- ঝাঁকের কই – একই দলের লোক
- ঝিকে মেরে বউকে শেখানো – একজনকে বকা দিয়ে অপরকে শিক্ষা দেওয়া
- পটল তোলা – মারা যাওয়া
- দস্তবদস্ত – হাতে-হাতে
- ডুমুরের ফুল – বিরল বস্তু
- লেফাফাদুরস্ত – বাইরের ঠাট বজায় রেখে চলা
- গুড়ে বালি – আশায় নৈরাশ্য
- জুতো সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ – ছোটো-বড়ো যাবতীয় কাজ করা
- ওজন বুঝে চলা – আত্নসম্মান রেখে চলা
- দুধের মাছি – সুসময়ের বন্ধু
- রাজঘোটক – চমৎকার মিল
- শাঁখের করাত – উভয় সংকট
- আক্কেল সেলামি – নির্বুদ্ধিতার দন্ড
- আটকপালে – হতভাগ্য
- জগদ্দল পাথর – গুরুভার
- নাতিদীর্ঘ – অতি দীর্ঘ নয়
- আকাশ-পাতাল – প্রচুর ব্যবধান
- নিরানব্বইয়ের ধাক্কা – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি
- অর্ধচন্দ্র – গলা ধাক্কা দেওয়া
- ঠাট বজায় রাখা – অভাব চাপা রাখা
- ঢাকঢাক গুড়গুড় – গোপন রাখার চেষ্টা
- পুকুরচুরি – বড় ধরনের চুরি
- ধরি মাছ না ছুঁই পানি – কৌশলে কার্যোদ্ধার
- ঢাকের কাঠি – তোষামুদে
- হাত ভারী – কৃপণ
- রাম গরুড়ের ছানা – গোমড়ামুখো লোক
- গাছ পাথর – হিসাব-নিকাশ
- ব্যাঙের আধুলি – সামান্য সম্পদ
- শাপে বর – অনিষ্ট করতে গিয়ে ভাল করা
- ফপর দালালি – গায়ে পড়ে মাতব্বরি
- রাবণের চিতা – চির অশান্তি
- নয়ছয় – অপচয়
- হাড়হাভাতে – হতভাগ্য
- গাছে তুলে মই কাড়া – আশা দিয়ে আশ্বাস ভঙ্গ করা
- আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া – দুর্লভ বস্তু প্রাপ্তি
- একক্ষুরে মাথা মোড়ানো – একই স্বভাবের/ একই দলভুক্ত
- ঢাকের বাঁয়া – অপ্রয়োজনীয়
- তুলসী বনের বাঘ – ভন্ড
- ডাকাবুকো – দুরন্ত
- ছা-পোষা – পোষ্যভারাক্রান্ত
- উড়নচন্ডী -অমিতব্যয়ী
- বিড়াল তপস্বী – ভন্ড লোক
- রুই-কাতলা – প্রতিপত্তিশালী লোকজন
- গোঁফখেজুরে – নিতান্ত অলদ
- অমাবস্যার চাঁদ – দুর্লভ বস্তু
- গভীর জলের মাছ – অতি চালাক / ধূর্ত
- আদায়-কাঁচাকলায় – শত্রুতা
- দা-কুমড়া – ভীষণ শত্রুতা
- সাপেনেউলে – শত্রুভাবাপন্ন
- উনপঞ্চাশ বায়ু – পাগলামি
- আঠারো মাসে বছর – দীর্ঘসূত্রতা
- অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী – সামান্য বিদ্যার অহংকার
- ষোলো আনা – সম্পূর্ণ
- সাত সতেরো – বিচিত্র রকমের
- গণেশ উলটানো – ফেল মারা / উঠে যাওয়া
- টইটম্বুর – ভরপুর
আরো পড়ুন:
- কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
- বিসিএস প্রিলি সূচিপত্র (সকল বিষয়, সকল অধ্যায়)
- বিভিন্ন রোগের ইংরেজি শব্দ ও অর্থ
- বাংলা সাহিত্যের ছন্দ
- বিসিএস মডেল টেস্ট: অনলাইন এক্সাম