আলোচিত পঙতি ও স্রষ্টা :
অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়- এ প্রবাদটির রচয়িতা কে? | উঃ মুকুন্দরাম। | |||
হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন এই কবিতাংশটুকু কোন কবি কে? | উঃ মাইকেল মধুসুদন দত্ত। | |||
আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে – উক্তি কোন গ্রন্থের? | উঃ অন্নদামঙ্গল কাব্যের। | |||
যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি এ পংতির রচয়িতা কে? | উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার | |||
পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল- কার লেখা? | উঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কারের। | |||
সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি – কোন কবির উক্তি? | উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। | |||
স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে- কার রচয়িতার অংশ? | উঃ রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়। | |||
চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে? কার রচনা? | উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার। | |||
তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না। নজরুলের কোন কবিতার অংশ? | উঃ বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারি। | |||
কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক- পংক্তির রচয়িতা? | উঃ ফজলূল করিম। | |||
যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা- কার কবিতার অংশ? | উঃ নির্মলেন্দু গুন। | |||
আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি -কার রচনা? | উঃ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত। | |||
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রানের পতাকা -পংক্তি কার? | উঃ শামসুর রাহমান। | |||
বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা, বিপদে আমি না যেন করি ভয় – অংশটি রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার? | উঃ দুরন্ত আশা। | |||
রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা- পংক্তিটি কার রচিত? | উঃ কাজী নজরুল ইসলাম। | |||
বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর- কোন কবির রচনা? | উঃ জীবনানন্দ দাশ। | |||
বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ – পংক্তির রচয়িতা কে? | উঃ যতীন্দ্রমোহন বাগচী। | |||
ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি- পংক্তি কোন কবির? | উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য। | |||
মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন- উক্তি কার? | উঃ ভারতচন্দ্রের। | |||
প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে। | উঃ কবিতাঃ স্বর্গ ও নরক, শেখ ফজলূল করিম। | |||
জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে, মরি যেন এই দেশে।- কবিতাংশটির কবি কে? | উঃ জন্মে্িছ এই দেশে; সুফিয়া কামাল। | |||
কত গ্রাম কত পথ যায় সরে সরে, শহরে রানার যাবেই পৌঁছে ভোরে। পংক্তি দুটির কবি কে? | উঃ রানার; সুকান্ত ভট্টাচার্য। | |||
আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে, তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে। – কবিতাংশটি? | উঃ স্বাধীনতার সুখ; রজনীকান্ত সেন। | |||
সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি, লভিলে শুধু বঞ্চনা, নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়- কবিতাংশটি? | উঃ আত্মত্রান; রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। | |||
মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।- উক্তির কবিতা ও কার রচনা? | উঃ জীবন- সঙ্গীত; হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। | |||
সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।- কবিতাংশটি? | উঃ সুখ; কামিনী রায়। | |||
আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়, হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।- কোন কবির রচনা? | উঃ আবার আসিব ফিরে; জীবনানন্দ দাশ। | |||
হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে, সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে- এই উক্তিটি কার? | উঃ বনলতা সেন; জীবনানন্দ দাশ। | |||
সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”- এই উক্তিটি কার? | উঃ বনলতা সেন; জীবনানন্দ দাশ। | |||
আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি- কোন কবির রচনা? | উঃ আমি যদি হতাম; জীবনানন্দের দাস। | |||
আলোচিত পঙতি ও স্রষ্টা | আলোচিত পঙতি ও স্রষ্টা |