স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ইবুক

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস অনলাইন ইবুকে আপনাকে স্বাগতম। আপনি যদি অনলাইনে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস খুজে থাকেন, তবে আপনি এখন সঠিক যায়গায় এসেছেন। অধ্যায়ের নামের উপর ক্লিক করলে সেই অধ্যায়টি ওপেন হয়ে যাবে। নিচে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস অনলাইন ইবুক-এর সূচিপত্র দেওয়া হলো: LAST UPDATED : JULY 4, 2019 ক্রমিক– সূচিপত্র ০১। বাংলা নামের উৎপত্তি …

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ইবুক Read More »

মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি শক্তির অবদান

মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি শক্তির অবদান: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নানা প্রেক্ষিতে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে যেমন প্রভাব বিস্তার করেছে তেমনি আন্তর্জাতিক রাজনীতিতেও এর কমতি ছিলনা। একদিকে পাকিস্তান, চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র অন্যদিকে বাংলাদেশ, ভারত ও সোভিয়েত রাশিয়ার সমন্বয়ে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে সেসময়ের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য আলোচিত বিষয় ছিল। নিম্নে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারত ও সোভিয়েত রাশিয়ার আবদান সম্পর্কে আলোচনা করা হলো: …

মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি শক্তির অবদান Read More »

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি শক্তির অবদান

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি শক্তির অবদান | ত্রিশ লক্ষ শহীদের আত্বত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। আমাদের স্বাধীনতার পেছনে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের যেমন অবদান রয়েছে, ঠিক তেমনি বিদেশি শক্তির অবদানও অস্বীকার করার মতো নয়। ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ নানা প্রেক্ষিতে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে যেমন প্রভাব বিস্তার করেছে, ঠিক তেমনি আন্তর্জাতিক রাজনীতিতেও এর কমতি ছিলনা। একদিকে পাকিস্তান, চীন এবং …

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি শক্তির অবদান Read More »

মুজিবনগর সরকার-১৯৭১

১৯৭০ সালের নির্বাচনে জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের অধিকাংশ নির্বাচিত সদস্যদের উদ্যোগে ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়। এই সরকার গঠনের মূল উদ্দেশ্য ছিল সুষ্ঠুভাবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করা। এছাড়াও মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য মুক্তিবাহিনী সংগঠন, সমন্বয় ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায় এবং এই যুদ্ধে প্রত্যক্ষ সহায়তাকারী রাষ্ট্র ভারতের সরকার ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পর্ক রক্ষায় এই সরকারের ভূমিকা ছিল …

মুজিবনগর সরকার-১৯৭১ Read More »

বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও বৈশিষ্ট্য

বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান | বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম ব-দ্বীপ। দীর্ঘ সংগ্রামের পর ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্ম হলেও প্রাচীনকাল থেকেই এটির অবস্থান ছিল। এদেশটির রয়েছে সুপ্রাচীন ইতিহাস ও ঐতিহ্য। বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে। বাংলাদেশ অসংখ্য নদীবেষ্টিত নিম্ন উচ্চতার ব-দ্বীপ এলাকা। বাংলাদেশ ২০°৩৪´ উত্তর থেকে ২৬°৩৮´ উত্তর অক্ষাংশের মধ্যে এবং  ৮৮°০১´ থেকে ৯২°৪১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে …

বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও বৈশিষ্ট্য Read More »

বাংলা নামের উৎপত্তি

বাংলা নামের উৎপত্তি | অনেক উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে, যা কোনো সাধারণ ঘটনা নয়। প্রাচীনকাল থেকেই বাংলা বিভিন্ন জনপদে বিভক্ত ছিল। তার মধ্যে গৌড় ও বঙ্গ অন্যতম ছিল। বাংলায় বঙ্গ-গঙ্গারিডই, পুণ্ডু, গৌড় ও বাঙাল জনপদের উল্লেখ পাওয়া যায়। ইতিহাস থেকে জানা যায় এই ‘বঙ্গ’ থেকে ধীরে ধীরে বাঙালা নামধারণ করে …

বাংলা নামের উৎপত্তি Read More »

পাকিস্তান আমলে বৈষম্য

পাকিস্তান আমলে বৈষম্য | পাকিস্তান সৃষ্টির আগে পূর্ব বাংলার সামাজিক, অর্থনৈতিক, সংস্কৃতি ও শিক্ষাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পশ্চিম পাকিস্তানের চেয়ে অগ্রসর ছিল। কিন্তু ১৯৪৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশের বিভক্তি হলে পূর্ব বাংলা পাকিস্তানের অন্তভূক্ত হয়ে যায়। তখন থেকে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীরা পূর্ব বাংলার মানুষদের কঠোরভাবে শাসন-শোষণ, নিপিড়ন শুরু করে দেয়। ফলে পূর্ব পাকিস্তান অর্থাৎ, পূর্ব বাংলা সামাজিক, …

পাকিস্তান আমলে বৈষম্য Read More »

দ্বিজাতি তত্ত্ব – মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ

দ্বিজাতি তত্ত্ব উপস্থাপনা: ভারতীয় উপমহাদেশে উনিশ শতকে হিন্দু ধর্মের পুনর্জাগরণ ঘটলে মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে স্বাতন্ত্র্যবোধ সৃষ্টি হয়। কিন্তু মুসলিমলীগ সভাপতি এবং পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ ভারতে হিন্দু ও মুসলমান দুটি ধর্মীয় সম্প্রদায়কে দুটি পৃথক জাতি হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি শুধুমাত্র ধর্মীয় দিককে প্রাধান্য দিয়েই দ্বিজাতি তত্ত্ব ঘোষণা করেন। উইকিপিডিয়া অনুসারে দ্বিজাতি তত্বের সংঙ্গা: …

দ্বিজাতি তত্ত্ব – মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ Read More »

১৯৪৭ সালের ভারত স্বাধীনতা আইন

১৯৪৭ সালের ভারত স্বাধীনতা আইন | ১৯৪৭ সালের ৩ জুন লর্ড মাউন্টব্যাটেন ভারত স্বাধীনতা আইনের পরিকল্পনা করেন, যা ১৯৪৭ সালের ১৮ জুলাই ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাশ হয়। ভারত শাসনব্যবস্থায় ব্রিটিশ পার্লামেন্টের এই আইন ছিল সর্বশেষ পদক্ষেপ। নিচে ভারত স্বাধীনতা আইনের বৈশিষ্ট্যগুলো দেওয়া হলো: ১৯৪৭ সালের ভারত স্বাধীনতা আইনের বৈশিষ্ট্য: ০১। স্বাধীন পৃথক রাষ্ট্রের সৃষ্টি: এই আইনের …

১৯৪৭ সালের ভারত স্বাধীনতা আইন Read More »

১৯৭০ সালের নির্বাচন, গুরুত্ব ও ফলাফল

১৯৭০ সালের নির্বাচন | যুক্তফ্রন্টের ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের পর ১৯৭০ সালের নির্বাচনই ছিল অবাধ ও নিরপেক্ষ। এজন্য এই নির্বাচনের গুরুত্ব সর্বাধিক। এছাড়া বাঙালি জাতিয়তাবাদ ও স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পিছনে বিভিন্ন দিক থেকে ১৯৭০ সালের নির্বাচন অতীব গুরুত্বপূর্ণ। নিচে এই নির্বাচনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হলো: বাঙালি স্বাতন্ত্র্যবাদের বিজয়: ১৯৪৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশের বিভক্তির …

১৯৭০ সালের নির্বাচন, গুরুত্ব ও ফলাফল Read More »

লাহোর প্রস্তাবের বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব

১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ অবিভক্ত পাঞ্জাবের রাজধানী লাহোরে নিখিল ভারত মুসলিমলীগের অধিবেশনে অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক “লাহোর প্রস্তাব” পেশ করেন। বিপুল পরিমাণ উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ২৪ মার্চ প্রস্তাবটি গৃহীত হয়। নিচে লাহোর প্রস্তাবের মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ দেওয়া হলো: ০১। ভৌগোলিক দিক থেকে সংলগ্ন এলাকাগুলোকে পৃথক অঞ্চল বলে গণ্য করতে হবে।০২। …

লাহোর প্রস্তাবের বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব Read More »

ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান ও ১১ দফা

ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান : ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হওয়ার পেছনে কতকগুলো কারণ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পূর্ব-পাকিস্তানের জনগণের অধিকার আদায় করা এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসমিদেরকে মুক্ত করা। এছাড়াও তৎকালীন সামরিক শাসক আইয়ুব খানের এক দশকের রাজনৈতিক ও সর্বগ্রাসী দমন-নিপীড়ন থেকে বাঁচার জন্য এবং ঐতিহাসিক ৬ দফা ও ১১ দফা দাবির ভিত্তিতে ১৯৬৯ সালে আইয়ুব …

ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান ও ১১ দফা Read More »

যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা ও নির্বাচনি ফলাফল

যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা | ভারতীয় উপমহাদেশ বিভক্তির পরে পাকিস্তানের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের-২১ দফা একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। কার্যত ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের পূর্বে আওয়ামীলীগ, কৃষক প্রজা পার্টি, নেজাম-ই-ইসলাম, গণতন্ত্রী দলের সমন্বয়ে যে নির্বাচনী জোট গঠিত হয় তাই যুক্তফ্রন্ট নামে পরিচিত। যুক্তফ্রন্ট তাদের ২১ দফা কর্মসূচীর ভিত্তিতে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। নিচে যুক্তফ্রন্টের ২১ …

যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা ও নির্বাচনি ফলাফল Read More »

যুক্তফ্রন্ট গঠনের প্রেক্ষাপট

ভাষা আন্দোলনের পরবর্তী সময়ে ১৯৫৪ সালে তৎকালীন পাকিস্তানে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনের মাধ্যমেই বাঙালি জাতিয়তাবাদের প্রথম বিজয় সূচিত হয়। ১৯৫৪ সালের এই নির্বাচনের মাধ্যমেই পাকিস্তানের তদানীন্তন মুসলিমলীগের স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে বাংলার অধিকার সচেতন জনতা যুক্তফ্রন্টের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন গড়ে তোলে এবং বাংলার ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়। আজকে আমরা যুক্তফ্রন্ট গঠনের …

যুক্তফ্রন্ট গঠনের প্রেক্ষাপট Read More »

অখণ্ড স্বাধীন বাংলার রুপরেখা

অখণ্ড স্বাধীন বাংলা | ১৯৪৭ সালের ২০ মে শরৎ বসুর কলকাতার বাড়িতে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে অবিভক্ত ও স্বাধাীন বাংলার সমর্থক উভয় সম্প্রদায়ের বাঙালি নেতৃবৃন্দের মধ্যে প্রস্তাবিত ভবিষ্যৎ রূপরেখা সম্পর্কিত একটি চুক্তি করেন, যা “সোহরাওয়ার্দী-বসু রায় ফর্মূলা” নামে পরিচিতি লাভ করে। নিম্নে অখণ্ড স্বাধীন বাংলার রূপরেখা বর্ণনা করা হলো: অখণ্ড স্বাধীন বাংলা | বাংলা হবে একটি …

অখণ্ড স্বাধীন বাংলার রুপরেখা Read More »

অপারেশন সার্চলাইট গণহত্যা-১৯৭১

অপারেশন সার্চলাইট বা ২৫ মার্চের কালরাত্রি বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য অধ্যায়। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে পশ্চিম পাকিস্তানিরা নিরঙ্কুর ভোটে পরাজিত হলেও বাঙালিদের হাতে ক্ষমতা হস্তন্তর করতে নানা ষঙযন্ত্র করে। তার মধ্যে “অপারেশন সার্চলাইট” অন্যতম। অপারেশন সার্চলাইটের প্রাথমিক প্রস্তুতি: ১৯৭০ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে পশ্চিম পাকিস্তানিরা আওয়ামীলীগের কাছে বিপুল ভোটে হেড়ে গেলেও বাঙালিদের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে …

অপারেশন সার্চলাইট গণহত্যা-১৯৭১ Read More »

ভাষা আন্দোলন-১৯৫২

বাঙালির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসে ভাষা আন্দোলন একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা ভারতীয় উপমহাদেশ বিভক্ত করলে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান বর্তমান বাংলাদেশ পাকিস্তানের অন্তর্ভূক্ত হয়। তখন ব্রিটিশ শাসন থেকে বাঙালিরা মুক্ত হলেও পাকিস্তানিরা বাঙালীদের উপর ষড়যন্ত্রমূলকভাবে অমানবিক বৈষম্য, শোষণ-নিপিড়ন, নির্যাতন চালানো শুরু করে। এগুলোর মধ্যে পাকিস্তানিরা প্রথমে আমাদের মাতৃভাষা বাংলা নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু করে। তারা তাদের …

ভাষা আন্দোলন-১৯৫২ Read More »

খিলাফত ও অসহযোগ আন্দোলন

খিলাফত আন্দোলন: রাসূলুল্লাহ (স:)-এর পরবর্তী সময়ে যারা তাঁর প্রতিনিধি হন তাঁদের বলা হতো খলিফা। খলিফাগণ যে পথ অবলম্বন করতেন তার নাম খিলাফত। ১৫১২ সাল থেকে তুরস্কের সুলতানের উপর খিলাফত বর্তায়। তখন থেকে ১৯২২ সাল পর্যন্ত যিনি তুরস্কের সুলতান হতেন তিনি মুসলীম খলিফা হিসেবেও সন্মান পেতেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে তুরস্ক ব্রিটিশ বিরোধী শিবিরে যোগ দেন। এতে ভারতের …

খিলাফত ও অসহযোগ আন্দোলন Read More »

You're currently offline !!

error: Content is protected !!