Site icon Alamin Islam

এক নজরে ঘূর্ণিঝড় ফণী: ২০১৯

ঘূর্ণিঝড় ফণী

ঘূর্ণিঝড় ফণী

দীর্ঘ ৪৩ বছর অর্থাৎ, ১৯৭৬ সালের পর বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের কারণে সৃষ্ট হয় ঘূর্ণিঝড় ফণী । এই পোস্টটি লিখার সময় পর্যন্ত ‘ফনি‘ ইতোমধ্যে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে আঘাত হেনে আজ সন্ধা নাগাদ বাংলাদেশের ১৯ টি উপকূলীয় অঞ্চলসহ সারাদেশে আঘাত হানতে যাচ্ছে। তবে এটির তীব্রতা অনেকটা কমে এসেছে। ধারণা করা হচ্ছে বাংলাদেশে এটির গতিবেগ ৯০-১০০ কিলোমিটারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। এই ঘূর্ণিঝড়কে মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশে সরকারও যথেষ্ট প্রস্তুতি নিয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়াও বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলগুলিতে ৫৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক ‘ঘূর্ণিঝড় ফনি’ কে মোকাবিলার জন্য সার্বক্ষণিক প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। “ফনি ঘূর্ণিঝড়কে” সামনে রেখে উপকূলীয় বিভিন্ন স্থানে আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে এবং স্থানীয় লোকজনকে মাইকিন করে আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করার জন্য স্থানীয় প্রশাসন অনুরোধ করছে।

ঘূর্ণিঝড় ফনি: বাংলাদেশের আবহাওয়াবিদরা এই ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করেন ফনি। এর অর্থ সাপ বা ফণা তুলতে পারে এমন প্রাণী। ইংরেজিতে (Fani) লেখা হলেও এর উচ্চারণ ‘ফণী’। ফনির কারণে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের সবচেয়ে বেশি ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই নিরাপত্তার জন্য বাড়তি সতর্কতা জারি করে সকল সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীর সবধরণের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।

বিপদ সংকেত ও আশ্রয় কেন্দ্র: বাংলাদেশের পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরে ৭ নম্বর, চট্টগ্রাম বন্দরে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত এবং কক্সবাজারে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, আজ শুক্রবার (মে ৩, ২০১৯) সকাল থেকে সন্ধা ৬ টা পর্যন্ত বিভিন্ন উপকূলীয় জেলায় ৪ হাজার ৭১ টি আশ্রয় কেন্দ্রে প্রায় সাড়ে ১২ লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে সড়িয়ে নিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।

এখনো amarStudy অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ডাউনলোড না করে থাকলে গুগল প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপটি ইন্সটল করতে এখানে যানঃ Download Now. অ্যাপটি বিসিএস’সহ প্রায় সব রকমের চাকুরির প্রস্তুতির সহায়ক।

ঘূর্ণিঝড় ফণী নিয়ে বিস্তারিত আসছে…………

আরো পড়ুন:

Exit mobile version